দিন যত যাচ্ছে ফেসবুকে ব্যাবসা করার জন্য নতুন উদ্যোক্তার সংখ্যা ও বাড়ছে, আর তাই এই সময়ে অবশ্যই আমাদের কে একটু কৌশলি হয়ে কাজ করতে হবে।
নাম যখন ভাইটাল হয়-
একটি সুন্দর নাম আপনার উদ্যোগের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ন যা হয়তো আপনি অনুধাবন করতে পারেন না।
আপনার উদ্যোগের নাম রাখতে গেলে যেসকল দিক বিবেচনা করবেন-
সাথে থাকুক একটি সুন্দর ডায়েরী ও কলম-
আপনার উদ্যোগ আপনার কাছে কতটা পবিত্র সেটা ডিপেন্ড করবে অনেক ভাবেই, তার মধ্যে ছোট ছোট কিছু বিষয় আছে যেমন
নিজের ব্যাবসার জায়গায় জুতা পরে ঢোকেন কিনা
হিসাবের খাতাটা পরিষ্কার কিনা
ডায়েরি টি নিট এন্ড ক্লিন কিনা
নাম নির্বাচনের সময় যেগুলি বিবেচনায় রাখবেন-
নাম টি যেন ডোমেইন ফ্রী হয়- একই নামে একাধিক পেজ থাকতে পারে, থাকুক কিন্তু আপনার যে নাম টা দিচ্ছেন ঐ নামে যেন কোন ভাবেই কোন ওয়েব সাইট না থাকে।
তাই নাম সিলেক্ট করার সময় চেক করে নিবেন যেন ঐ নামে আগে থেকেই কেউ ডোমেইন কিনে ব্যাবসা না করে।
ধরুন- কারো পেজের নাম যেটা দিতে চাইছেন কিন্তু এই নামে অনেক পেজ দেখলেন এখন কি করবেন?
পেজ থাকুক আপনি চেক করুন যে এই নামে ডোমেইন ফ্রী আছে কিনা
যদি সেটা না থাকে তাহলে আপনাকে অন্য নাম দেখতে হবে।মোট কথা ডোমেইন ফ্রি না থাকলে সেই নাম নিয়ে নিজের উদ্যোগকে খুব পরিসরে নিয়ে আসা সম্ভব না।
নাম হোক ক্রিয়েটিভ এবং উচ্চারনে সহজ
আপনার পেজের নাম ছোট করবেন এবং অবশ্যই যেন উচ্চারনে সহজ হয়।
আপনার পেজের নাম যেন উচ্চারনে সমস্যা নাই এটা মাথায় রাখবেন।
নিজের নাম কে এভোয়েড করুন যথাসম্ভব এবং উদ্যোগের মুল কাজ বজায় থাকে এমন নাম দিন-
অনেকেই পেজের নামে নিজের নাম যোগ করে দেন। প্রশ্ন হলো আপনার নাম যারা জানে না তারা কি সার্চ করবে ঐ নাম দিয়ে?
তাই আপনার পেজের নাম এমন হওয়া উচিত যেন আপনার ঐ নাম নিলেই বোঝা যায় যে ঐ পেজের মুল কাজ কি।
নোট- যদি নিজের নামের সাথে মুল উদ্যোগের ভাবকে আপনি কিওয়ার্ড দ্বারা প্রকাশ করতে পারেন তাহলে দিতে পারেন।
যেমন- Abida’s Zone (আবিদা একজনের নাম, আর জোন হলো যেকোন স্টোরকে প্রেজেন্ট করে)
যেমন শিল্প ছোঁয়া নাম টি দিয়ে আপনি সহজেই বুঝে যাবেন যে এই পেজের কাজ কি নিয়ে।