আপুর মুখের প্রথম কথা ছিলো- স্যার, আমার জীবনে আপনার লেখাগুলির মুল্য অন্যরকম।আপনার লেখা পড়েই আমি আমার ডিপ্রেশন কাতীয়েছি,এখনো আপনার লেখা আমাকে বাঁচিয়েছে নতুন করে।এইকথাগুলি শোনার পরে আমার আর আলাদা প্রাপ্তির কিছু ছিলোনা,তবুও আমরা অনেক সময় কথা বলেছি একসাথে।
আমি ঢাকাতে অফিস নেবার পরে, আপু আগেই আমাকে ইনভাইট করেছিলেন তাই সেটা পুরণে গেলাম আপুর ফার্নিচারের শোরুমে।সেখানেই কথা হলো- আপুদের শরুমের ফেসবুক পেজ, ওয়েবসাইট, সফটওয়ার ও ফটোগ্রাফি নিয়ে।
আজকেয়া আমার অফিসের টিম চলে গেছে আপুদের শোরুমে ফটোগ্রাফি করতে।সারাদিনব্যাপী চলবে ফটোগ্রাফি ও সিনেমাটোগ্রাফি।ঢাকাতে আপনারা আমাদের এইসকল সার্ভিস পাবেন এখন থেকে।
ছবিতে একটু ফটোগ্রাফি করতে গেলে আমাদের যে পরিমাণ কষ্টটা হয় সেটাই দেখানোর চেষ্টা করেছি। মোঃ সৌভিকুর রহমান
শিক্ষক (কম্পিউটার বিভাগ)
যশোর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
আমার কাজ- লোগো ডিজাইন,ব্যানার ডিজাইন,বিজনেস কার্ড ডিজাইন,ফেসবুক পেজ ডেকোরেশন,ই-কমার্স ওয়েবসাইট ডিজাইন,পেজ প্রমোট ও বুষ্টিং,কন্টেন্ট রাইটিং,ভিডিও এডিটিং ও সফটওয়্যার ডেভলপমেন্ট নিয়ে।
ফটোগ্রাফি ও ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট নিয়েও কাজ করছি।
আমার পেজ- ICT CARE