সেশন- ১.৯
ই-কমার্স বিজনেসের প্রকারভেদ – পর্ব ০১
বিজনেস করার দরকার তাই করি,কিন্তু জানিনা আসলেই যে বিজনেসের যে প্রকারভেদ আছে,আমি তার মধ্যে কোন দলে পড়ি।
মুলত পণ্য লেনদেনের প্রকৃতি ও ধরন অনুসারে ই-কমার্স এর চারটি ভাগে ভাগ করা যায়।
-
Business to consumer (B2C) ব্যবসা থেকে ভোক্তা
-
Business to business (B2B) ব্যবসা থেকে ব্যবসা
-
Consumer to consumer (C2C) ভোক্তা থেকে ভোক্তা
-
Consumer to business (C2B) ভোক্তা থেকে ব্যবসা
Business to consumer (B2C) ব্যবসা থেকে ভোক্তা
এই business এর প্রক্রিয়াতে consumer (গ্রাহক দের) এর কাছে product বিক্রি করা হয়। মানে, যেকোনো সাধারণ ব্যক্তি কমেও একটি product অনলাইনে অর্ডার করে কিনে নিতে পারবেন।
সোজা business এবং consumer এর মধ্যে লেন-দেন হয়ে থাকে এই প্রক্রিয়াতে। সব থেকে অধিক পরিমানে হয়ে থাকে এই ধরণের ই-কমার্স।যেমন, Flipkart, Amazon ইত্যাদি অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোর থেকে গ্রাহকেরা সোজা পণ্য কিনে নিতে পারেন।
Business to business (B2B) ব্যবসা থেকে ব্যবসা
নাম শুনেই আপনারা হয়তো বুঝে গেছেন যে এই ধরণের e-commerce ব্যবসা কিসের সাথে জড়িত। হ্যাঁ, B2B e-commerce এর ক্ষেত্রে দুটি ব্যবসায়ী বা ব্যবসার মধ্যে হওয়া লেন-দেন করার প্রক্রিয়ার সাথে জড়িত।
উদাহরণ স্বরূপ, ধরুন একটি কোম্পানি রয়েছে যারা নিজে product তৈরি না করে অন্য কোম্পানি থেকে product কিনে তারপর সেগুলো বিক্রি করেন।
তাহলে এক্ষেত্রে, দুটো business এর মধ্যে অনলাইনে কেনা-কাটা হচ্ছে আর তাই এই ধরণের ই-কমার্স B2B e-commerce মধ্যে ধরা হবে।তাছাড়া, এখানে আপনারা একটি বা দুটি প্রোডাক্ট কিনতে পারবেননা। Bulk (ভারী সংখ্যায়) হিসেবে product order করতে হবে।
যেমন- Alibaba