আমার শুরুটা যেভাবে করলে শেষটা ধরা দিবে- ০১
আজকের এই পোস্ট লিখতে আমার নিজের লেখা বেশ কিছু পোস্ট একটু সময় নিয়ে পড়েছি। পড়তে ভালো লাগছিলো, ভাবছিলাম লেখা কেউ পড়ুক আর না পড়ুক নিজের জন্য হলেও আমি বলতে পারি-অনুপ্রেরণা পাওয়ার মতোই লেখা! !
এই সিরিজের যাত্রা আজ শুরু করলাম,এই সিরিজটি মুলত তরুন-তরুনী থেকে সকলের উপকারের উদ্দেশ্যে লেখা।যেকোন হতাশায় ডুবে যাওয়া, কেও পড়লে হতাশাকে দূরে ঠেলে পথ তৈরি করতে উঠে দাঁড়াতে পারবেন বোধকরি।
জীবনে সবাই চাই সফল হতে।স্বপ্ন থাকে কিছু না কিছু হবার। সকলের চাওয়ায় ভিন্নতা আছে তবে সেরা হতে সবাই চায়।এই ব্যাপারে কোন ভিন্নতা নেই।
কিন্তু বাস্তবতায় খুব অল্প কিছু লোকই সেরা হতে পারে। সেই অল্প কিছু লোক উদাহরণ ও বটে কেননা, তারা সেরা হতে যে পরিশ্রম করে সবাই সেই সেরা টুকু দিতে পারেনা বলেই হয় না।
যে ডাক্তার হতে চায় সে যদি সুযোগ না পায় তখনি হতাশায় নিমজ্জিত হয় অথচ সে যে অন্য ভাবেও হতে পারতো সেরা,সেটা মাথায় আসেনা। এমন অনেকেই থাকেন যারা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে না পেরে হতাশ হয় কেউবা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ে মনে করে তার কোন ভবিষ্যতৎ নেই।
কেউ কেউ তো এক বছর চাকরি না পেয়ে ভাবে সারাজীবন বেকার থাকতে হবে তাকে।
সব হতাশায় জীবনে দুঃখবোধ তৈরি হতেই পারে কিন্তু এসব হতাশাকে মন ঠাই দেওয়া খুবই বোকামি। জীবনে চেষ্টা থাকতেই হবে।চেষ্টা না করলে সফলতা আসবে না কেন কালেও।”খারাপ অবস্থায় নিজের মনকে শান্ত, শক্ত এবং স্বাভাবিক করতে পারাটাই যুদ্ধ জয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ।”