একটি বিজ্ঞাপনের আত্নকাহিনি- পর্ব ০২

 

বিজ্ঞাপনের আত্নকাহিনি থেকে কি কি নোট আপনি রাখতে পারেন-

এখান থেকে অল্প কিছু ব্যাপার নোট করতে পারেন-
এখানে গুড়ের অ্যাড থাকায় এলাকা কম দিতে হয়েছে তবে অন্য প্রোডাক্ট অথবা সার্ভিসেও এলাকা কম দেয়া উচিত এমন না, আপনি যতকিছুই করেন না কেন একটি অ্যাডে সব কিছু দিয়ে সফলতা পাবেন না। আপনাকে ভেংগে ভেংগে ছোট করতে হবে।
Content is king- আমি বহুবার বলেছি। সেই পোস্টে যে লেখা আর ছবি ব্যবহার করা হয়েছিলো সেগুলো ছিলো খুবই আকর্ষণীয়, যেটা অডিয়েন্সকে ফেসবুককে স্ক্রল করা থেকে থামতে সহযোগিতা করে।
এদিকে আমরা বলি- একটা কন্টেন্ট লিখতে ৩০০-৫০০ টাকা নিবেন?এটা অন্যায়, খুবই অন্যায়।যে কারনে আমরা একদমই গুরুত্ব দিই না কন্টেন্টে।
কিছু কিছু জায়গায় ফেসবুককে ছেড়ে দেয়া- অন্তত পক্ষে যেখানে টার্গেটিং এর খুব স্ট্রং পয়েন্ট থাকে না সেখানে যেনতেন কি ওয়ার্ড ইউজ না করে ব্ল্যাংক টার্গেটিং করা উচিত।
ফেসবুকের অলগারিদম- এটা এখন অনেক উন্নত, সিস্টেম অনেক কিছু রিড করতে পারে, আর ফেসবুকের ডাটাবেইজ অনেক বড় হওয়াতে ফেসবুক এই কাজটি ভালো করতে পারে।
মুখস্থ টার্গেটিং- মুখস্থভাবে ব্ল্যাংক টার্গেটিং করতে যাবেন না, বুঝে শুনে করুন, পড়তে যতটা সহজ লাগছে ততটা সহজ নয় কাজগুলি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *