কর্মজীবনের মুশকিল আহসান মাত্র ১ মিনিটেই

 
আজকালকার ইনস্ট্যান্ট জামানায় সবকিছুই খুব ইনস্ট্যান্ট আর জলদি পেয়ে যাবার তাড়া থাকে আমাদের। নাগরিক জীবনের যান্ত্রিকতার পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া হিসেবে এই তাড়াহুড়োর জীবনকে আমরা বেশ মেনেও নিয়েছি। দুই মিনিটের ম্যাগি নুডুলসের মতোই আমাদের সকল কাজের সাফল্যটাও যেন পেতে হবে সাথে সাথেই।
এমন দ্রুত আর সাথে সাথেই পাবার আকাঙ্ক্ষা আমাদেরকে এগিয়ে নিয়ে যাবার বদলে পিছিয়ে দিচ্ছে প্রতিনিয়ত।তবে এক মিনিটেই নিজেকে জাজ করার জন্য আজ কিছু টিপস দিব,আমার সম্প্রিতি পড়া দ্যা ওয়ান মিনিট ম্যানেজার নামক পড়া বইটি থেকে।
১. ওয়ান মিনিট গোলঃ এটি হল আপনার লক্ষ্য নির্দিষ্ট করা। এটি এমন ভাবে লিখুন যেন ১ মিনিটের মধ্যে পড়ে ফেলতে পারেন।
২. ওয়ান মিনিট প্রেইজিংঃ আমরা সাধারনত কাজ দিয়ে চুপ করে বসে থাকি যে, সে কখন ভুল করবে। তখন ধরবো। ফলে বেশিরভাগ কর্মী ভয়ে থাকে কখন না কি ভুল হয়ে যায়। সঠিক হচ্ছে কিনা? ভুল হচ্ছে কিনা? ভুল করার ভয়ে কম কম কাজ করতে থাকে। যত কম কাজ তত কম ভুল। তা থেকে বাচতে এই পদ্ধতি।
৩. ওয়ান মিনিট রিপ্রিমেন্ডঃ এটাও সেরকমই। যে আমরা ভুল ধরে ধরে অপেক্ষা করি। কখন মাস আসবে, আর ভুল ধরে থুবড়ি ফেলায় দিব। তা যেমন শোধরানোর পর্যায়ে থাকেনা, সঠিকভাবে বুঝতে না পেরে কর্মীরা এটাকে অনেকটা ব্যাক্তিগত ভাবে নিয়ে ফেলে। যে বস আমাকে অপমান করল। রিপ্রিমেন্ড হল টাফ এন্ড নাইস সিস্টেম।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *