শুধু বর্তমানে মৌলিক চাহিদার পন্যের মুল্য বৃদ্ধি হয়েছে বলেই নয়, আমার কাছে মনে হয় ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত ইংরেজদের শাসনের পর থেকেই মুলত একটা চাকুরীকে খুব বেশি রিলায়েবল ভাবতে শুরু করেছি আমরা। আর এখন সেটার প্রভাব এতটাই বেশি যে- ৪৫ তম বি সি এস পরীক্ষার জন্য যত এপ্লিকেশন পড়েছে, সেটা বিশ্বের ৫৫ টি দেশের জনসংখ্যার চেয়ে বেশি।
শুধু এই সংখ্যাটাকে কল্পনা করুন একবার,আর ভাবুন আমরা এখনো একটা টেকনিক্যাল স্কিলের চেয়ে একটা চাকুরীকে কতটা গুরুত্ব দিচ্ছি।টেকনিক্যাল শিক্ষা বা স্কিল নিয়ে অন্য কন্টেন্টে লিখবো ইনশাআল্লাহ।আজ আলোচনা করবো এই চাকুরী প্রাপ্তির বিষয়ে যে টিপসগুলি ফলো করা উচিত তার ৩য় ধাপ নিয়ে-
নিয়োগ প্রক্রিয়াতে অন্য কাউকে জড়াবেন না-
অনেকেই নিয়োগ প্রক্রিয়ায় তাদের মা-বাবা, আত্মীয় বা পরিচিতদের টেনে নিয়ে আসেন। এটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হিতে বিপরীত হিসাবে কাজ করে। অনেক সময় ভালো সম্পর্ক থাকলেও তা আপনার যোগ্যতার উপরে নেগেটিভ কাজ করে।
যোগ্যতাকে ঢেকে দেয়। আবার অনেক সময় আপনার পরিচিত লোকই আপনাকে ভালো বলতে নাও পারে অথবা আপনাকে চিনতে নাও পারে। আর যদি তারা এর সাথে সম্পৃক্ত হয়েও থাকে তাহলে নিয়োগকর্তা সেটা জানতে আগ্রহী হবেনা।
তাই এই রেফারেন্স যদি দিতেই হয়- তাহলে এমন কাউকে দিবেন, যে আপনাকে শুধু চিনবেই না, বরং আপনাকে খুব ভালো করে জানে এবং আপনার ক্ষতি করবেনা।আর এছাড়া না দিলেও সমস্যা নাই।
মোঃ সৌভিকুর রহমান
শিক্ষক (কম্পিউটার বিভাগ)
যশোর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
আমার কাজ- লোগো ডিজাইন,ব্যানার ডিজাইন,বিজনেস কার্ড ডিজাইন,ফেসবুক পেজ ডেকোরেশন,ই-কমার্স ওয়েবসাইট ডিজাইন,পেজ প্রমোট ও বুষ্টিং,কন্টেন্ট রাইটিং,ভিডিও এডিটিং ও সফটওয়্যার ডেভলপমেন্ট নিয়ে।
আমার পেজ- ICT CARE