টপিক- ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরির বিস্তারিত নিয়মকানুন

সেশন-১.১
উদ্যোক্তা কার্যক্রম ট্যাগে এই কন্টেন্টগুলি লেখার কারন হলো- আপনারা যেন সহজেই সার্চ করে পড়তে পারেন।আর টপিক এড করি এইজন্য যেন, স্পেসিফিক সার্চ করে আপনারা পড়তে পারেন এইজন্য। প্রতিটি টপিকেই আমি মুলত সেশন ওয়াই লিখতে চেষ্টা করি এবং অল্প অল্প করে,যেন আপনাদের বোঝার সুবিধা হয় এবং সেভাবে নোট করতে পারবেন।
অনেকেই ওয়েবসাইট নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বলে আমি আজ বিস্তারিত এই সিরিজ শুরু করছি।ওয়েবসাইট তৈরির জন্য এ টু জেড একটা গাইডলাইন দিতে চাই এই সিরিজে।
ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করাটা ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের জন্য অনেক বেশি জরুরি। মুদি দোকান কিংবা চায়ের দোকানের ক্ষেত্রে দোকান যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি ই-কমার্স ব্যবসা করার জন্য ই-কমার্স ওয়েবসাইট গুরুত্বপূর্ণ।
এরচেয়ে সহজে আপনাকে বোঝানো যাবে বলে মনে হয়না, তবে আমাদের দেশের উদ্যোক্তারা ভেবে থাকি- একটা ফেসবুক আইডি, একটা পেজ আর বিভিন্ন গ্রুপে পোষ্ট দিয়েই উদ্যোক্তা হয়ে গেলাম।
এদিকে অল্প কিছু সংখ্যাক মানুষ যারা চাই এটা বানাতে তাদের আবার সমস্যা হলো, ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করা নিয়ে। অনেকে নিজের লক্ষ্য পূরণ কিংবা শখের বসে ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করে, কিন্তু ঝামেলায় পড়ে ওয়েবসাইট তৈরি নিয়ে।
আজকাল, ২ হাজার টাকায়ও ওয়েবসাইট তৈরি করা যায়, এমন চটকদার বিজ্ঞাপন দেখে কোন প্রফেশনালের কাছে গেলে তিনি আবার ১৫০-২০০ ডলারের নিচে কাজ করেন না, তখন হয়ে যাই আমরা কনফিউজড।তখন আমরা ভেবে নিই- আমাদের কাছে এনারা বেশি চাইছে, এক প্রকার ডাকাত এনারা।
“আমার কাছে এমন ঠকে আসা পাবলিকের সংখ্যা কম নয়”
এদিকে ২০০০ টাকা বা ৫০০০ টাকা দিয়েই যদি ওয়েবসাইট বানানো যাবে তাহলে, আমাজন, ফ্লিপকার্ট, এলিবা কিংবা আমাদের চালডাল, দারাজ কিংবা বড় বড় ই-কমার্স কোম্পানিগুলো কেন লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়ে ওয়েবসাইট বানায়। তাদের সাথে, কম দামের ওয়েবসাইটের তফাৎ কি? অথবা লাখ টাকার নিচে কি ইকমার্স ওয়েবসাইট বানানো অসম্ভব?
আপনাদের এমন সকল প্রশ্নের উত্তর নিয়েই শুরু করবো আমি।আমার এই সংক্রান্ত সকল লেখা পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই এই গ্রুপেই আসতে হবে।

Newsletter Updates

Enter your email address below and subscribe to our newsletter

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *