কন্টেন্ট রাইটিং স্কিল
“Content is king” – ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে এ কথাটি খুব চলে। এই কন্টেন্ট রাইটিং নিয়ে আমি অনেকগুলা কন্টেন্ট লিখেছি একটু পড়ে নিলেই আরো বুঝে যাবেন।ইন্টারনেটে যা কিছু প্রতিনিয়ত আমাদের চোখে পড়ে, সব কিছু হলো কন্টেন্ট।কিন্তু এই কন্টেন্ট কিন্তু আবার সব সঠিক নয়,এতে গুগলের কোন ভুল নেই।
কারন- আমাদের সার্চিং স্কিল যেমন হবে,আউটপুট ও তো তেমন হবে।আমরা সঠিকভাবে কিছু সার্চ করার জন্য এবং সেই অনুযায়ী কন্টেন্ট সাজানোর জন্য আমাদের জানতে হবে কিওয়ার্ড। কন্টেন্ট এর সাহায্যে কাস্টমারের সিদ্ধান্তকে এমনভাবে প্রভাবিত করা যায় যা সরাসরি বিজ্ঞাপন দিয়েও হয়তো সম্ভব নয়।
কন্টেন্ট মার্কেটিং আপনাকে বেশ কয়েকটি বিষয়ে সাহায্য করে।
ব্র্যান্ড পরিচিতি (Brand Awareness) বাড়ানো
ওয়েবসাইটে নতুন কাস্টমার নিয়ে আসা
পুরানো কাস্টমারদের আস্থা ধরে রাখা
কন্টেন্ট মার্কেটিংয়ের জন্য আপনাকে সবসময় নিজে থেকে কন্টেন্ট বানাতে হবে না। কিন্তু কাস্টমারদের পছন্দ অনুযায়ী কীভাবে কন্টেন্ট বানিয়ে তা বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার করতে হবে, সে ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা থাকা আবশ্যক।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO) স্কিল
ইন্টারনেটে কোনো কিছু খোঁজার জন্য সবাইকে সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করতে হয়। স্বাভাবিকভাবে কাস্টমারদের কাছে পৌছাতে এগুলো হতে পারে সবচেয়ে ভালো ও নির্ভরযোগ্য একটি উপায়।
আপনার ওয়েবসাইট বা কন্টেন্টের সার্চ র্যাঙ্কিং যতো উপরে থাকবে, সম্ভাব্য কাস্টমাররা তত বেশি আপনার ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জানতে পারবেন। এ র্যাঙ্কিং নিশ্চিত করতে হলে দরকার।
SEO নিয়ে আমার তিনটা কন্টেন্ট লেখা আছে,একটু সার্চ করে পড়বেন। তাহলে ক্লিয়ার হয়ে যাবেন।