নামের রহস্য পরে খোঁজা যাবে, আগে পড়ে নেন নইলে মিস।
৩৬ ঘন্টায় দিন বলছে সৌভিক ভাই, তারমানে এই মানূষটা নিশ্চিত পাগল হয়েই গেছে।তা একটু হচ্ছিলাম বটে কিন্তু এবার বোধহয় সামলে নিচ্ছি।
অন্যান্য কাজের ভিড়ে অনেক কিছুই এগিয়ে যাচ্ছে, আবার অনেক কিছুই জমে আছে। যেমন ধরুন অনেক গুলি ফেসবুক পেজ, লগো আর ওয়েব সাইট সাথে নিজের কাজ ও।
কীভাবে?
আজকের টপিকের বিস্তারিত তে যাবার আগে আমি আপনাদের কে একটা কঠিন সত্য মনে করাতে চাই। সেটি হচ্ছে, অন্যান্য যে কোন সময়ের চাইতে আমরা এখন বেশি ডেস্ট্রাকশনের শিকার হই। আগে যখন কেউ মনোযোগ দিয়ে কাজ করতো, তার ডেস্ট্রাকশোন বলতে ছিল অন্য কেউ এসে সেখানে শব্দ করলে, অথবা কথা বলা শুরু করলে, অথবা এরকম আরও কিছু বেপার।
কিন্তু এখন?
Facebook Notification
Messenger
Mobile Call
Email
What’s App
Viber
Imo
YouTube
Linked In
Instagram
আরও অনেক কিছু। এত এত জিনিসের ভিড়ে অনেক সময় আসল কাজটাই করা হয়ে উঠে না। আমি নিজেই এমন অনেক দিন পার করেছি, সারাদিন কাজ করেছি, প্রচণ্ড টায়ার্ড লাগছে। বাসায় যেতে না যেতেই ঘুম।
আবার আব্বু আম্মুর সাথে ও কথা বলার সুযোগ হচ্ছে না।চারিদিকে যেন একটা কেমন পরিবেশ। সবাই যেন দূরে দূরে।এটা এখন প্রায় সব ঘরেরই ব্যাপার।
কিন্তু দিন শেষে যখন একটু বোঝার চেষ্টা করলাম, যে আসলে আমি কী করেছি, উত্তর যেটা পেয়েছি সেটা হচ্ছে আসলের চেয়ে সুদের খোজ নিচ্ছি বেশি।
হয়তো টিম মেম্বারদের সাথে কথা হচ্ছে, ইমেইলের রিপ্লাই দিচ্ছি, লগো ডেলিভারি দিচ্ছি, ওয়েব সাইট ডেলিভারি দিচ্ছি সহ আরও অনেক কিছু।
তাহলে করছি না কি?
যে কাজ গুলি করছি সেগুলির বেশিরভাগই ছিল এডিশনাল কাজ, মানে ঐ টা ঐ সময়ে না করলেও হতো এগুলোও করার দরকার ছিল, কিন্তু এর কারনে অন্য কোন কিছু থেমে থাকার কোন কারন ছিল না। কিন্তু এটা ঘটেছে একটি প্রোপার ডিসিপ্লিন এর অভাবে।