এই পোষ্টে স্যার ২০-২৫ বছর বয়সী তরুনদের জন্য কিছু দিক নির্দেশনা দিয়েছেন।
সেগুলি এমন
পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে সেটা যেকোন কিছু হতে পারে
যেমন- গল্পের বই, উপন্যাস, বাংলা বা ইংরেজী ম্যাগাজিন, ওয়েবসাইট ব্লগ কিংবা পত্রিকা
এই অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলেই লাভ।
আর আখেরে লাভ টা আপনার সব দিক দিয়েই।
কাজ কে ছোট করে কিংবা বিরক্তির চোখে দেখবেন না।
আসলে এটা আমি ও অনেক আগে থেকেই মানি কারন সফলতার কোন শর্টকার্ট রাস্তা নাই।
আপনি যদি কাজ কে কাজের মত করে মূল্যায়ন করেন আর লেগে থাকেন তাহলে সফলতা আসবেই।
উইন উইন সিচুয়েশন বজায় রাখুন।
নিজের স্বার্থ বজায় রেখে চলুন তাতে কোন সমস্যা আমি দেখি না তবে অন্যের স্বার্থে আঘাত করে নিজের স্বার্থ উদ্ধারের কোন মানে নেই।
আর হ্যাঁ কোন ভাবেই কাউকে অসম্মান করে নয়।
আর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে ভুলবেন না।
স্বপ্ন দেখুন আর নিজের স্বপ্নে বিশ্বাস করুন।
আমার স্বপ্ন খারাপ হোক চাই ভালো হোক সব টাই ডিপেন্ড করবে আমার উপরে।
আমি কিভাবে দেখছি তার উপরে।
কে কি বললো পিছনে তা শোনার দরকার নেই।
সর্বদা সৎ থাকুন।
আমি আমার সব পোষ্টেই সততার কথা বলেছি এটা জিবনে খুব ভাইটাল ব্যাপার।
অনেকেই আপনার সততা কে দুর্বলতা ভাবতে পারে।
আপনি ঠকতে পারেন কিন্তু দিনের শেষে একটা পর্যায়ে আপনি খুশি হবেন।
আমি যেমন বুকে হাত রেখে বলতে পারি আমার সকল উপার্জন সততার সাথে হয়।
আলহামদুলিল্লাহ
প্রতিদিন ১০ মিনিট হলেও অন্যের উপকারে ব্যয় করুন।
যেকোন উপকার হোক সেটা প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ।
ছবি তুলে ইমেজ ক্রিয়েট করাটাই যেন উদেশ্য না হয় তবেই দেখবেন একটা মানসিক শান্তি পাবেন যা জীবনে খুব দরকার।
তর্ক করে জয় করার দরকার নাই।
যারা তর্ক করে কিংবা যারা গন্ডোগোল করে জিততে চাই তাদের কে এড়িয়ে যান।
ঐ সময় টা নিজ কাজে ব্যয় করুন।
এগুলি খুব ই সাধারন ব্যাপার আজ পড়ছি আর ভাবছি সব গুলা কাজ ই আমি করি আলহামদুলিল্লাহ।
এগুলি যে কেউ করলে তার জন্য ভালো কিছু করা সম্ভব।