স্যার যখন এই পোষ্ট টি লিখেছিলেন তখন এস এস সি পরীক্ষার রেজাল্ট বের হলো।
আর সেই সাথে স্যার নিজের সময়ের স্মৃতি মনে করছিলেন।
স্যার ভাল’দের জন্য শুভকামনা জানালেও যারা খারাপ করেছে তাদের জন্য আরও বেশি চিন্তিত ছিলেন।
কারন ঝরে পড়াদের নিয়েই স্যারের টেনশন এবং কি করে তাদের জন্য ভালো কিছু করা যায় তা
নিয়ে তার বেশি চিন্তা ছিল।যা সব সাধারণের ভাবনার বিপরীত!
আমি ও শেয়ার করি আমার সময়ের টা-
২০০৭ সালে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৫৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ। এর আগের বছর ছিল ৬২ দশমিক ২২ ভাগ।
২০০৭ সালে উত্তীর্ণদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৩২ হাজার ৬৪৬ জন।
এই পাস করা দের তালিকায় আমি ও একজন ছিলাম। কিন্তু আমি আবার খুব ভালো ছাত্র ছিলাম না তাই
এ প্লাসের দলে আমি ছিলাম ই না। কিন্তু আমি খুহসি ছিলাম আমাকে নিয়ে।
যারা ফেল করে বা খারাপ রেজাল্ট করে তারা নিজেরা তো হতাশ হয়ই সেই সাথে সমাজও তাকে হেয়
করে দেখে।বর্তমান চিত্র এমনই তবে এই ধারনা নিজেদের পাল্টাতে হবে।
একটা খারাপ রেজাল্ট এর উপর সারা জীবন আটকে থাকতে পারেনা। হতাশ না হয়ে অন্য ভাবেও
নিজেকে সফল করা যেতে পারে।যা তার করতে ভাল লাগে সে কাজে লেগে থেকেও সফলতা বয়ে আনতে পারেন যে কেও।