নাম ছিল প্রথমে ১০ মিনিট রাইটিং প্র্যাকটিস। এরপর হল বেসিক রাইটিং।
স্যার কে অনেকেই অনেক প্রশ্ন করেন মেসেজে তাই এই পোষ্টে সেসবের উত্তর দিয়েছেন
১। বেসিক রাইটিং প্র্যাকটিস আসলে কি?
স্যার প্রতিদিন পোষ্ট করেন যা আমাদের ২ মিনিটের মধ্যে পড়ে তারপর বাকি ৮ মিনিটে একটি বড় কমেন্ট লিখতে হবে।পারলে কমেন্টের রিপ্লাই দিতে হবে।
২। এর মূল উদ্দেশ্য কি?
বাংলা ভাষাতে স্কিল ডেভলপ করা ও প্র্যাকটিস করা।
৩। আমার কি লাভ হবে?
বাংলাতে টাইপের গতি বাড়বে
নিজের ভাষায় লেখার দক্ষতা বাড়বে ,অনেক দ্রুত লিখতে পারবো
পড়ার গতি ও অনেক বাড়বে।
বড় পোস্ট, বই, পত্রিকা এসব পড়ার অভ্যাস ও আগ্রহ দুই হবে
৪। রাজিব আহমেদ স্যার এর কি লাভ?
অনেকে শিখতে পারছে এটি স্যার এর বড় লাভ। কে জানে একদিন সার্চ ইংলিশের মত এই আইডিয়া হয়তো একটি স্টার্ট আপ বা স্যার এর একটি কোম্পানি হয়ে যেতে পারে।
৫। এই প্র্যাকটিসে অংশ নিতে ফি কত?
এক টাকা ও না, একদম বিনামূল্যে অংশ নিতে পারেন।
৬। এজন্য কি কোন বই কিনতে হবে?
আপাতত না। ভবিষ্যতেও মনে হয় না কিনতে হবে। কারন অনলাইনে যা পাওয়া যায় তাই ব্যবহার করে এই প্র্যাকটিস সাজিয়েছেন স্যার।
৭। স্যার এই প্র্যাকটিস কেন শুরু করেছেন?
জান্নাত আপুকে প্রফেশনাল রাইটিং এর দিকে যাত্রা শুরু করাতে গিয়ে স্যার দেখলেন ওনার লেখার হাত খুব কাঁচা।
তাছাড়া বাংলাতে টাইপ আর লেখার গতি অনেক ধীর।
অনুবাদেও দক্ষতা আশানুরূপ নয়।
তাই আপুর জন্য চেষ্টা করতে গিয়ে স্যার এর মনে হল সবাই উপকৃত হতে পারে।
৮। স্যার এর প্রফাইলের পোষ্টে কেন কমেন্ট করবো? আমি তো নিজের প্রফাইলে বা অন্য গ্রুপেও করতে পারি।
করেন, আপনাকে তো কেউ মানা করে নি।
৯। বাংলা আমার মাতৃভাষা। আমি কেন বাংলাতে প্র্যাকটিস করবো?
আপনি বাংলা টাইপ, নিজের ভাষায় লেখা, দ্রুত পড়া এসব পারলে স্যার এর ধান্দাবাজিতে যুক্ত হবার দরকার নাই।