আকাশের ঐ মিটিমিটি তারার সাথে কইবো কথা নাই বা তুমি এলে
হয়তো অন্য যে কোন কাজে কাজে কাওকে না কাওকে সাথী পাওয়া যায় তবে যে কাজ কেবল
নিজেকেই করতে হয় তা হলো পড়াশোনা। এটা কেও করে দিতে পারে না।অনেক সময় বোরিং লাগলেও তা নিজেকেই করে যেতে হয়।
তবে কষ্ট করে পড়াশোনা করে যখন সফলতা পাওয়া যায় তার আনন্দ সকল কষ্ট কে ম্লান করে
দেয়।পৃথিবীতে আরাম করে কিছু পাওয়া যায় না,পেতে হলে কষ্ট করেই পেতে হয়।
রাজিব স্যার দিনের পর দিন কষ্ট করেছেন ফেসবুকের মাধ্যমে ভাল কিছু করার।তার সার্থকতা
এসেছে সার্চ ইংলিশ গ্রুপ এর মাধ্যমে। তিনি চেয়েছিলেন ফেসবুকের মাধ্যমে লোকে পড়াশোনা
করবে, যেহেতু ইংরেজিতে আমাদের দেশের মানুষ দূর্বল তারা চাইলে নিজেদের ভাল করতে পারবে।
এই কারণে সহজ ভাবে যেন তাকে আয়ত্ত করতে পারে লোকে স্যার চেষ্টা করেছেন সেভাবে করতে।
তার অভিজ্ঞতা দিয়ে , পরিশ্রম দিয়ে সফল একটা গ্রুপ তৈরি করেছেন।বহু সদস্য উপকার পাচ্ছে।
স্যারের বহু দিনের একা করা কষ্ট সার্থক হয়েছে।
ফেসবুক কমিউনিটি লিডারশীপ দিয়েছেন, স্যার কে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ। এটা স্যারের পরিশ্রমের পুরস্কার।
একটা বোরিং কাজ দিনের পর দিন স্যার একা করে গেছেন ঘন্টার পর ঘন্টা সময় দিয়ে তবুও সার্থক রুপ দিতে পেরেছেন নিয়মিত কাজটি করে যেয়ে।
ফলে পুরস্কারের প্রাপ্তি তাকে আনন্দ দিয়েছে।
কেও পাশে থাকুক না থাকুক যেহেতু নিজের কাজ নিজেকেই করতে হবে সেহেতু তা মন দিয়ে করাই ভালো।যদি লক্ষ্য থাকে অটুট তাহলে সাফল্য নিশ্চিত!