মার্কেটিং সেক্টরে নিজেকে একটু এস্টাবলিশ করতে চাইলে আপনার উচিত এই লেখাটি পড়া, খুব মনযোগ দিয়ে।
সবার আগে জানতে হবে,নিজের পন্যের মার্কেটিং করা মানে অন্য কারো পন্যকে খারাপ বলা নয়।বরং ক্লায়েন্টের সমস্যা খুঁজে সেটার সমাধান বের করে মার্কেটিং করুন।
কগনিটিভ বায়াস সম্পর্কে জানতে হবে।কগনিটিভ বায়াস না জানলে, ক্রেতার সাথে বারগেইন করে টিকতে পারবেন না। অনেকেই এই টার্ম সম্পর্কে জানেনই না।
সেল করতে গেলে যেসকল Obstacles বা বাঁধা আছে,সেগুলির সম্ভাব্য তালিকা আগেই তৈরি করুন এবং যতোগুলো সম্ভব বাঁধা ও সেগুলো কীভাবে ট্যাকল করে পাশ কাটিয়ে ক্রেতার সাথে বা ক্লায়েন্ট সাথে ডিল ক্লোজ করবেন, সেটা জানার জন্য রিসার্স করুন।
অডিয়েন্স টার্গেটিং সম্পর্কে ধারনা না থাকলে, ভুলভাল জায়গায় – ভুলভাল অডিয়েন্সের কাছে – ভুলভাল প্রোডাক্ট বা সার্ভিস বিক্রি করে ফেলতে চাইবেন! সারাজীবনের জন্য অডিয়েন্স হারানোর সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে এতে করে।
সাইকোলজিক্যাল প্রাইসিং ট্যাকটিকস ও নেগোসিয়েশন স্ট্র্যাটেজি সম্পর্কে বেশ ভালো ধারনা থাকতে হবে; নাহলে পণ্য বেচার চিন্তা বাদ দিতে হবে বেশ ভালো ভাবেই।
সেলস কনভার্শন ট্রিগারসগুলো সম্পর্কে ভালো ধারনা নেয়া লাগবে। কোন পয়েন্টগুলোর কারণে একটা অডিয়েন্স কনভার্ট হচ্ছে আর কোন পয়েন্টগুলোর কারণে কনভার্ট হচ্ছে না – সেটা জানা থাকলে সেলস, কোনো ব্যাপারাই না।
কনজ্যুমার সাইকোলজি আপনাকে অডিয়েন্স টার্গেটিং এবং অডিয়েন্সের ডেমোগ্রাফি সম্পর্কে এত তথ্য দেবে, যেগুলো আপনাকে আনবিটেবল সেলস চ্যাম্পিয়ন হিসেবে আলাদা করবে, সবার থেকে।
কন্টেন্ট রাইটিং, কপিরাইটিং, সেলস – এগুলো তো একজন মার্কেটারের জন্য – ভিন্ন ভিন্ন তরকারিতে একই চালের ভাত খাওয়ার মতো!