পৃথিবীর শুরুর দিকে কেউ চাকুরী করতোনা,সবাই নিজ নিজ উদ্যোগে ব্যাবসা করতো।টাকা বা কারেন্সি আবিষ্কারের ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত না হলেও আমরা মোটামুটি নিশ্চিত যে এই পন্যের বিনিময় প্রথা বাদ দিয়ে একটা কিছুকে সুচক বানানোর পর থেকেই আস্তে আস্তে আমাদের ঐ সুচকের দরকার পড়ে গেলো।
এই সুযোগে বৃটিশ ও তথাকথিত উন্নত সমাজ, ট্রেনিং করে কাজ করলেই মিলবে অনেক কারেন্সি এমন প্রলোভনেই শুরু করায় দাসত্ব কিংবা চাকুরীর ব্যাপার।
সেই থেকে শুরু হলো- চাকুরী নামক পেশা,যা আজও চলমান।
বিগত ২০ বছর ধরে কিছু উন্নত রাষ্ট্র বুঝেছে চাকুরীর চেয়ে ব্যাবসায়, স্বাধীনতাটাও যেমন বেশি ঠিক তেমনি নিজের ভালো থাকা ও রাষ্ট্রের উন্নয়ন ঘটানোটাও যায় বেশি।এজন্যই তারা আবার সেই ব্যাবসার উপরে জ্বোর দেয়া শুরু করেছে।
কিন্তু পার্থক্যটা হলো- এখন সেই ব্যাবসা কথাটাকে একটু মর্ডানাইজ করে ও কুলনেস বাড়িয়ে নাম দেয়া হয়েছে “স্টার্টআপ কালচার”। আমরা আবার এই ব্যাপারকে উদ্যোক্তা টার্মে নিয়ে নিয়েছি নিজেদের মত করেই।
অনেকেই এখন বোঝে- চাকুরী করার চেয়ে,ব্যাবসা করে কিংবা একান্তই নিজের কিছু করে রোজগার কিছু কম হলেও, স্বাধীনতার পাশাপাশি নিজেকে ভালো রাখা যায় বেশি।এজন্য অন্যের হুকুম শোনার ব্যাপারে আগ্রহ কমছে বেশ।
এজন্যই মানুষ এখন অনেক বেশি ” শুরু” করায় মনযোগী, প্রশ্নটা হলো- আপনি কি তাদের দলেই যোগ দিবেন?
আপনি কোন দলে যোগ দিবেন সেটি একান্তই আপনার ব্যাপার,তবে আমি আজ থেকে শরু করছি সম্পূর্ন নতুন একটি উদ্যোক্তা উন্নয়নের প্রকল্প,যার নাম হলো- ” শুরুর ভয়টা যেভাবে করবো জয়”।