১. একটা পেজে কিভাবে কাউকে এক্সেস দিতে হবে,সেটা আপনারা জানেন না।
ভিডিও দিলে দেখে করার মত ধৈর্য্য আপনাদের নেই,অথচ আপনারা সারাদিন লেখেন- ধৈর্য্য নিয়ে।
২. বুস্ট মানেই সেল না,এটা নিয়ে এত লিখেও আপনারা বোঝেন না,ভিডিও দিলে বা কন্টেন্ট পড়তে দিলেই বলেন- এত দেখার বা পড়ার সময় নেই।
৩. বিজনেস করবেন অথচ সেই বিজনেস নিয়ে আলোচনা করার জন্য বা কথা বলার জন্য ফ্রী চাইবেন।
৪. একদিনে কত ডলার বুস্ট করা যায় সর্বনিম্ন সেটাও আপনারা পড়ে বা জেনে নেন নাই।
৫. প্রফেশনালিজম কি জিনিস সেটা তো ৯৯% উদ্যোক্তার মাঝেই নাই।
আমি বলতে ধরলে শেষ হবেনা,এদিকে আপনারা এত এত ক্লাস আর কোর্স করেছেন যে আপনাদের শোকেসে আমার মাথার চেয়ে বেশি আছে সার্টিফিকেট। আপনারা না এত করে শিখেছেন- কিভাবে বিজনেস বড় করতে হয়,কিভাবে ব্যবসার প্রসার ঘটাতে হয়।
আরেহ ভাই,আগে বিজনেসের বেসিক শেখেন।একটা আইডিকে সুরক্ষিত রাখতে শিখুন,পড়তে শিখুন,শুধু লিখে গেলে হবে?
নৈতিকতা দিয়ে লেখা আর বাস্তবে সেটার প্রয়োগে অনেক পার্থক্য আছে রে ভাই।নিজের আইডির সিকিউরিটি, ফেসবুক পাসওয়ার্ড,জিমেইল একাউন্ট লগ ইন,জিমেইল পাসওয়ার্ড, ইউটউব এক্সটার্নাল লিংক,ব্রাউজার সেটাপ,মোবাইল এপস ম্যানেজমেন্ট এইগুলি অন্তত আগে শেখেন।
তারপরে নাহয় ঐ ওমুক তমুকের ক্লাসের সার্টিফিকেট দিবেন,অন্তত আমার সামনে তো দিবেনই না।আমি আমার এই অবস্থানের জন্য কারো পা ধরে বা কাউকে তেলিয়ে আসিনি।আমি একটাই জিনিস জানি- সেটা হলো ফোকাস ঠিক রেখে লেখাপড়া করে বেসিক মেনে এগিয়ে যাওয়া।
২০০ টাকায় অনলাইনে ক্লাস নিই তাও বাংলায় বলি, ১০০০ টাকায় অফলাইনে ক্লাস নিই যেখানে লাঞ্চ থাকে আবার প্র্যাক্টিক্যাল শেখায়।
এসব করতে গেলে আপনাদের টাকার সমস্যা শুরু হয়।ফ্রীতে ইউটিউবে ভিডিও দিই,এখানে কন্টেন্ট দিই,তাও পড়তে সমস্যা।
আবার আমি কিছু বললেই বলবেন- আমি নাকি রুড,আরেহ ভাই আপনার সময়ের মুল্য এত, আমার সময়টা কি ফ্রী নাকি?
আপনার ফেসবুক আইডিটা তো আমার মত কেউ ২ মিনিটেই হাওয়া করে দিবে,আমিতো পরের ব্যাপার আমার ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে দিলেই ২-১০ মিনিট নিবে।সেটা আগে সামলানো শিখেন,তারপরে নাহয় বলবেন- আমি ঘর সামলাই আবার ব্যাবসা সামলাই।
বিজনেসের বেসিক আগে শেখেন,আমি তিতা হলেও সত্য বলি।