মুলত দুইটি পর্বের মাধ্যমে আমি সাইবার ক্রাইমের প্রকারভেদ তুলে ধরতে চেষ্টা করবো।আজ ২য় পর্ব
৪. সাইবার বুলিং:
সাইবার বুলিং হলো ইন্টারনেট সংযোগের মাধ্যমে কাউকে হুমকি, অপমান, অপ্রীতিকর কথাবার্তা এবং বিভিন্নভাবে হয়রানী করা হয়। বর্তমানে এরকম অপরাধই বেশিরভাগ দেখা যায়, এগুলো বেশিরভাগ সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে হয়ে থাকে।
উদাহরণ- যেমন কোন বিব্রতকর ছবি নিয়ে সেটাকে কেন্দ্র করে, কোন একটা কথার মুল থিম চেঞ্জ করে,কোন একটা ভিডিওতে আপনার মাথা কেটে যুক্ত করে, ইত্যাদি।
৫. হ্যাকিং:
হ্যাকিং এর মাধ্যমে হ্যাকাররা খুব সহজেই আপনার সিস্টেমে আপনার অনুমতি ব্যাতীত প্রবেশ করে এবং ইচ্ছামত ডাটা চুরি করতে পারে।এটা নিয়েই বোধহয় আপনারা সবচেয়ে বেশি একটিভ এবং চর্চা করেন বেশি,তাই আর বিস্তারিত এখানে না লিখলেও চলবে।চাইলে হ্যাকিং নিয়ে ও এর প্রতিরোধ নিয়ে আমার লেখা কন্টেন্ট পরে নিতে পারবেন।
৬. অনলাইন কেলেঙ্কারী:
এ পদ্ধতির মাধ্যমে অনলাইনে প্রলুদ্ধকর অফার বা লোভনীয় বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকে কিন্তু আপনি যখন এগুলোতে ক্লিক করবেন তখন ম্যালওয়্যারগুলি এইসকল তথ্যকে হস্তক্ষেপ করতে পারে। এভাবে হ্যাকাররা অনলাইনে কেলেঙ্কারী করে থাকে।