কথায় আছে, নিজের ঢোল অন্য কেউ না পেটালে নিজেকেই পেটাতে হয়। শুনতে একটু কেমন শোনালেও সত্যিই তো, আপনাকে আপনার চেয়ে বেশি ভালোভাবে আর কে চেনে? নিজের ঢোল পেটানো মানে হল সেলফ-প্রোমোশন।আজকের আর্টিকেল জুড়ে আমি এই সেলফ প্রমোশনের কিছু বিষয় নিয়ে লিখবো।
সেলফ প্রমোশন আসলে কি জিনিস?
ইন্টারভিউ ট্রিকসের ব্যাপারে যারা মোটামুটি ঘাটাঘাটি করেন তারা জানেন হয়তো অনেকে এই কথাটি যে, চাকরি পেতে হলে ইন্টারভিউ বোর্ডে নিজেকে সেল করতে হয়
এখানে নিজেকে সেল করা মানেই সেলফ-প্রোমোশন। প্রশ্ন হল, নিজেকে কীভাবে সেল করবেন? তার আগে বলে নিই, নিজের দক্ষতা, অভিজ্ঞতা ও ব্যক্তিত্বের গুণগুলো অন্যের কাছে (পড়ুন ‘উপযুক্ত জায়গায় ও উপযুক্ত সময়ে’) তুলে ধরা সেলফ-প্রোমোশনের সংজ্ঞা।
ইন্টারভিউ বোর্ড থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়া, কোথায় লাগে না এই সেলফ-প্রোমোশন?
(কমেন্টে উত্তর দিবেন)
কেন সেলফ প্রমোশন জরুরী?
ধরা যাক একটি চাকরির জন্য একই যোগ্যতার একাধিক প্রার্থী আবেদন করলেন। প্রার্থীর নিজেকেই প্রমাণ করতে হবে যে কেন এই চাকরির জন্য তিনি উপযুক্ত, কেন তিনিই সেই ব্যক্তি যাকে কোম্পানি খুঁজছে, কী কী গুণাবলির কারণে তিনি এগিয়ে আছেন অন্যদের চেয়ে। এই কাজটি যে যত ভালোভাবে করতে পারবেন, তিনিই চাকরিটি পাবেন। প্রার্থী নিজেকে কীভাবে প্রেজেন্ট করছেন একমাত্র সেটিই এখানে গুরুত্বপূর্ণ।
সেলফ-প্রোমোশনের মাধ্যমে প্রার্থী এমনভাবে সিগন্যাল দিচ্ছেন যাতে করে অপরপক্ষের সঠিক সিদ্ধান্ত নেয়া সহজ হয়।
কীভাবে স্মার্টলি নিজেকে প্রমোট করবেন?
ভুল বা অতিরঞ্জিত সেলফ-প্রোমোশন অডিয়েন্সকে ভুল তথ্য দিতে পারে। নিজেকে নিয়ে আপনার বক্তব্য যদি দাম্ভিক মনে হয়, তবে স্বভাবতই অপরপক্ষের জন্য এটি বিরক্তির উদ্রেক করবে।
তাহলে সেলফ-প্রোমোশনের সঠিক উপায় কী?
পরের অংশে জানিয়ে দিব, এইখানে আমি যে রুলস গুলি ফলো করি সেইগুলা।