১০ মিনিট রাইটিং পোষ্ট

একজন Priyanka Chowdhury আপুর গল্প।
যশোর থেকে ১০ মিনিট রাইটিং পোষ্ট শেষ করলেন আরো একজন।এখন কি করবেন জানতে চেয়েছেন।
আমার বক্তব্য হলো- প্রেজেন্টেশনের পোষ্ট গুলি পড়বেন এবং লিখবেন।
প্রেজেন্টেশন শেষ করে রিডিং এ যোগদিন,এইটা অনেক দিকে সাহায্য করবে আপনাকে।
২৯ এপ্রিল ২০২১ আপু তার রাইটিং পোষ্টের যাত্রা শুরু করেছেন,প্রথম পোষ্টেই ২৭২ টি রিয়াক্ট পেলেও শেষের দিকে ১০ টা করে রিয়াক্ট ও আপু পাননি।
হঠাত লাইক-রিয়াক্ট নিয়ে বললাম কেন?
নতুনদের জন্য এইগুলি বড় ইন্সপিরেশন হিসাবে কাজ করে।
দুইটা বাচ্চা সামলে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আপু মোবাইল হাতে পেয়েছেন শেষ রাতের দিকে,তাই কোন বিষয়ে প্রশ্ন থাকলে আমায় লিখে রাখতেন ঐ শেষ রাতের দিকেই,যদিও আমি সাথে সাথে উত্তর দিতে পারিনি কিন্তু সব প্রশ্নের উত্তর দেবার চেষ্টা করেছি।
আপু কাজ করছেন-যশোরের ঐতিহ্যবাহী নকশির ড্রেস,কাঁথা এইগুলি নিয়েই।কিন্তু অন্যদের সাথে আপুর একটা বড় পার্থক্য হলো উনি ব্যাবসায়ীদের কাতারে নন,উনি উদ্যোক্তাদের কাতারে।
কারন উনি পন্য কিনে এনে বিজনেস করেন না,বরং নিজের হাতে আঁকা ডিজাইন তিনি কারিগরদের দিয়ে বানিয়ে নেন।
ওনাকে ব্যাক্তিগতভাবে চিনি বলেই ওনার পরিশ্রম আর ত্যাগের মাধ্যমে এই জার্নিতে টিকে থাকাটা আমার নজরে এসেছে।
বলেছিলাম আপনাকে যে,এইটা শেষ হলে ট্রিট পাবেন,ইনশাআল্লাহ পেয়ে যাবেন।
যশোরের কেউ ভালো করছে দেখতেও ভালো লাগে তাই সকালেই এই পোষ্ট দিয়ে আমার যাত্রা শুরু করলাম।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *