আকাশভরা সূর্য-তারা, বিশ্বভরা প্রাণ,
তাহারি মাঝখানে আমি পেয়েছি মোর স্থান,
বিস্ময়ে তাই জাগে আমার গান॥
লেখার জন্য কি পারফেক্ট চয়েজ স্যার আপনার মাঝে বিরাজমান আমি অবাক হয়ে গেলাম।
আজ যখন লিখছি ভাবছি উদাহরন গুলি খুব বুঝে শুনেই দিয়েছেন এজন্য ই আপনি সকলের কাছে শ্রদ্ধার এবং জ্ঞানের ভান্ডার।
এই পোষ্টে মুলত স্যার রবি ঠাকুরের সৃষ্টি নিয়েই আলকপাত করেছেন।
হ্যাঁ, তিনি এত কিছু লিখে গেছেন। তার রচনাবলি পড়তে গেলে প্রায় এক বছর সময় চলে যাবে মনে হয়। অনেকের কাছে মনে হতে পারে নোবেল প্রাইজ পেয়েছেন, তাই রবীন্দ্রনাথের এত কষ্ট করে লিখে পুষিয়েছে। ১৯১৩ সালে ৫২ বছর বয়সে তিনি নোবেল প্রাইজ পান।
৫২ বছর বয়সে আমরা চিন্তা করি রিলাক্সে সময় কাটাতে।
কিন্তু এই পোষ্টে এসব রিলাক্সের জন্য ৫২ বছর বয়সের কথা বোঝানো হয় নি বরং বোঝানো হয়েছে আপনি যদি নিয়ম করে ৫২ সপ্তাহ সময় দেন নিজেকে তাহলে একটা চেঞ্জ আসবে আর সেটাই আপনাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
রবী ঠাকুরের অর্জন কে নিয়ে মুখস্থ না করে বরং অনুপ্রেরনা খুঁজে নেন আর নিজেকে তৈরি করুন ঐ ভাবেই।