১০ মিনিট রাইটিং স্কিল পোষ্ট -৪৪

বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায় রচিত ২য় উপন্যাস অপরাজিত থেকে পোষ্টে দেয়া অংশগুলি পড়ে আমি যা যা উপলব্ধি করেছি তার আলোকে লিখছি।
✅ উপন্যাসের এই অংশে দারিদ্র্যতার চিত্র আমার কেমন লেগেছে?
আমার ছেলেবেলা কে মনে করিয়েছে যা আমি ভুলি নি কোন সময় ই।
আব্বুর ব্যাবসা হঠাত মারাত্বক ধ্বসে পড়ে গেলো সেটাও ২০০০ এর বন্যার আগ দিয়েই।
এতটাই খারাপ যে আমরা তিন মাস ডিম আর ডাউল ব্যাতিত কোন আমিষ খায় নি।
সব চেয়ে কম দামে ডিম ই পাওয়া যেতো মাছ ও নয়।
কিন্তু ধনী দাদা থেকেও কোন আলদা সুবিধা আসে নি।
এটা আমি খুব আনন্দের সাথেই মনে রেখেছি সব সময় যা আমাকে মানুষ হতে সাহায্য করছে।
✅ দারিদ্যতা থেকে সাফল্যের পরিবর্তন-
এটা নিয়ে আমার এখনো লেখার সময় হই নি বলেই আমার মনে হয়।
আমি শুধুই সে পথ খুজে চলেছি মাত্র।
✅ কাজলের চরিত্র কেমন লাগলো-
একটা মা হারা এই টুকু বাচ্চা যেভাবে দারিদ্র্যতা কে বরন করেছে এবং যেভাবে সেটি ফুটিয়ে তোলা হয়েছে তা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবী রাখে।
আমি আমার সন্তান কে এভাবেই বড় করছি যেন সে পরিস্থিতি মানিয়ে নিয়ে চলতে পারে।
✅ নিজের ছেলেবেলার সাথে কেমন মিল?
প্রথম পয়েন্টেই আমি তা উল্লেখ করে ফেলেছি।
✅ গল্পের সারাংশ
দারিদ্র্যতা আর জীর্নতা যতই আপনকে ঘিরে ধরুক না কেন গল্পের চরিত্রের অপুর ন্যায় সৎ থাকুন আর জ্ঞানের আলোকে আলোকিত করার চিন্তা করুন একদিন আধার কেটে যাবে এই বিশ্বাস ও ধরে রাখুন

Newsletter Updates

Enter your email address below and subscribe to our newsletter

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *