মন মোর মেঘের সঙ্গী
উড়ে চলে দিগ্ দিগন্তের পানে
এই পোষ্ট টি ছিলো স্যার এর ৫০ তম দিনের পোষ্ট আর আমার হলো ৪২ ঘন্টা ৪৫ মিনিটের মাথায়।
স্যার ৫০ তম দিনেই চেঞ্জ পেয়েছিলেন যা তিনি শুরুর দিনে ভেবেছিলেন।
আর এতে আমাদের কি উপকার ছিলো?
তা নিয়ে নতুন করে মনে হয় আমার আর বলার দরকার পড়ে না।
মানুষের ব্রেইন কে শার্প করতে চিন্তার অনুশীলন দরকার। ভালো চিন্তা করার জন্য ভাবনাকে প্রসারিত করতে সময় দিয়ে বুঝে পড়ার অভ্যাস থাকাটা প্রয়োজন যে কোন বয়সীদের বিশেষ করে তরুণদের।
আমাদের অনেকের মাঝে জড়তা কাটিয়ে ওঠার ভীষণ প্রয়োজন ছিল।মানুষের সাথে কথা বলতে কোন বিষয় নিয়ে নিজের মতামত জানাতে যে ভয় কাজ করতো তা আর করেনা তাদের যারা নিয়মিত।
সমসাময়িক বিষয় পড়ে সে সম্পর্কে জানতেও ইচ্ছে করে আর এভাবে জানার পরিধি বাড়ে বলে আমার মনে হয়েছে।
যে কারণে বহু লোকের সামনে কথা বলতে বিষয় খুঁজে ফিরতে হয়না তাদের কারো যারা নিয়মিত।