Diploma Admission Guideline 2020-21

২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড আওতাধীন সকল সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব গ্লাস এন্ড সিরামিক, গ্রাফিক আর্টস ইনস্টিটিউট, ফেনী কম্পিউটার ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ সার্ভে ইনস্টিটিউট (কুমিল্লা), ভোকেশনাল টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট (বগুড়া) এবং সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজসমূহে ০৪ (চার) বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং, ডিপ্লোমা-ইন-টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং ডিপ্লোমা-ইন-ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি কোর্সে ১ম ও ২য় শিফটে ছাত্র/ছাত্রী ভর্তির জন্য অন-লাইনে আবেদন করতে পারবে। ভর্তির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা: এস.এস.সি./সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং ছেলেদের ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে জি.পি.এ. ৩.০০ সহ ন্যূনতম ৩.৫০ জি.পি.এ. প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা এবং মেয়েদের ভর্তির ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে কমপক্ষে জি.পি.এ. ৩.০০ সহ ন্যূনতম ৩.০০ জি.পি.এ. প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা এবং ‘ও’ লেভেলে যে কোন একটি বিষয়ে ‘সি” গ্রেড এবং গণিতসহ অন্য যে কোন দুটি বিষয়ে কমপক্ষে ‘ডি’ গ্রেডে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে। এস.এস.সি.সহ বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত ০২ (দুই) বছর মেয়াদী ট্রেড কোর্স পাস প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবে। তবে আবেদন ফরম জমা দেওয়ার শেষ তারিখে প্রার্থীর বয়স অনুর্ধ্ব ২২ বছর হতে হবে। সরকার কর্তৃক নির্ধারিত কোটাঃ মহিলা-২০%, এসএসসি (ভোকেশনাল)-১৫%, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী আবেদনকারীদের –ঢাকা, চট্টগ্রাম, বাংলাদেশ-সুইডেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের প্রতিটিতে ৪টি করে ও অন্যান্য পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ২টি করে, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের প্রতি টেকনোলজিতে প্রতি গ্রুপে ২টি করে, বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী কোটা ৫% এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয় এর অধীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর ও অধিদপ্তরাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক/কর্মকর্তা/কর্মচারীর সন্তানদের জন্য ২% আসনে মেধা ও আবেদন ফরমে বর্ণিত পছন্দের ভিত্তিতে কোটা সংরক্ষণ করে ভর্তি করা হবে। কত পয়েন্টে চান্স পাওয়া যাবে সেটা নির্ভর করে কোন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে কোন টেকনোলজি সিলেক্ট করা হচ্ছে । তাই পলিটেকনিক এবং টেকনোলজি পছন্দ ঠিকমত করলে পছন্দ অনুসারে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তি হওয়া যায়। আবেদন ফরম পূরণের ন্যূনতম এক ঘণ্টা পূর্বে টেলিটক/রকেট/শিউরক্যাশ এর মাধ্যমে ১ম ও ২য় শিফটের যে কোন এক শিফটের জন্য আবেদন ফি বাবদ ১৫০.০০ (একশত পঞ্চাশ টাকা ) অথবা উভয় শিফটে আবেদনের জন্য আবেদন ফি বাবদ ৩০০.০০ (তিনশত টাকা) আবেদন ফি জমা দিতে হয়। টেলিটক/রকেট/বিকাশ/নগদ/শিউরক্যাশ অ্যাকাউন্ট মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মেসেজ অপশনে গিয়ে BTAD লিখে, স্পেস দিয়ে এস.এস.সি. পাসের সন, স্পেস দিয়ে শিক্ষা বোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর, স্পেস দিয়ে এস.এস.সি. পরীক্ষার রোল নম্বর, স্পেস দিয়ে ভর্তির শিফট নির্ধারণ অক্ষর লিখে 16222 নম্বরে SMS পাঠাতে হবে। ১ম শিফট (A), ২য় শিফট (B), উভয় শিফট (C) । উদাহরণ : BTAD 2019 DHA 654321 A

ONLINE এ আবেদন ফর্ম পূরণের প্রক্রিয়া
www.btebadmission.gov.bd
অথবা www.bteb.gov.bd
অথবা www.tmed.gov.bd
অথবা www.techedu.gov.bd
অথবা www.nsdc.gov.bd
ওয়েবসাইটের Home page হতে “পলিটেকনিক-টিএসসি(ডিপ্লোমা) ভর্তি” বাটনে ক্লিক করে Application form Open করতে হবে।

১ম ধাপে, আবেদনকারীর রোল , বোর্ড , পাসের সন এবং রেজিঃ নং পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীর তথ্য, ধারা নং ৩’ এ উল্লেখিত যোগ্যতা অনুযায়ী সঠিক হলে এবং টেলিটক/রকেট/শিওরক্যাশ এর মাধ্যমে ফি জমা দেয়া হয়ে থাকলে, আবেদনের পরের ধাপে যেতে পারবে ।

২য় ধাপে টেলিটক/রকেট/শিওরক্যাশ এর SMS এর মাধ্যমে পাওয়া Transaction Code পূরণ করতে হবে । Transaction Code সঠিক হলে পরের ধাপে যেতে পারবে।
৩য় ধাপে আবেদনকারীর তথ্য প্রদর্শিত হবে এবং এখানে আবেদনকারীর ছবি (পরিষ্কার রঙিন ছবি JPEG Format-এ, এবং অনধিক 100 KB) আপলোড করতে হবে । এছাড়াও আবেদনকারীর কোন কোটা যুক্ত হলে সেই সংক্রান্ত document আপলোড করতে হবে।
৪র্থ ধাপে (SMS এ আবেদনকৃত শিফট এর পছন্দ অনুযায়ী) সকল প্রতিষ্ঠান এবং প্রতিষ্ঠানের টেকনোলোজি প্রদর্শিত হবে এবং সেখান থেকে প্রতি শিফট এ অনধিক ১০টি করে প্রতিষ্ঠান-টেকনোলোজি পছন্দ করতে পারবে। এছাড়া যে কোন প্রতিষ্ঠান, যে কোন টেকনোলোজি হিসেবে অতিরিক্ত ১টি পছন্দ দেওয়া যাবে।
প্রতিষ্ঠান-টেকনোলোজি পছন্দ শেষ হলে পরের ধাপে পছন্দকৃত সকল শিট-প্রতিষ্ঠান-টেকনোলোজি প্রদর্শিত হবে এবং এখানে আবেদনকারী তার পছন্দক্রম পরিবর্তন করতে পারবে।
অতঃপর আবেদনকারীকে তার সকল তথ্য, ছবি, পছন্দকৃত প্রতিষ্ঠান-টেকনোলোজি এবং পছন্দক্রম প্রদর্শন করা হবে, এবং আবেদন সম্পন্ন করার সর্বশেষ অনুমতি চাওয়া হবে।
আবেদন সম্পন্ন হলে আবেদনকারীর contact মােবাইলে SMS এর মাধ্যমে আবেদনের Application ID এবং Pin Number পাঠানো হবে। এই Application ID এবং Pin Number দিয়ে পরবর্তীতে আবেদনকারী তার আবেদনের তথ্যসমূহ পরিবর্তন করতে পারবে।
মেধাতালিকা প্রণয়নঃ
এসএসসি সমমান পরীক্ষায় পাসের রেজাল্ট, পছন্দের ক্রম, কোটা ও অন্যান্য প্রযোজ্য শর্তের ভিত্তিতে প্রার্থীর মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
আপেক্ষমান তালিকা প্রণয়নঃ
মোট আসন সংখ্যা অনুযায়ী মেধা, পছন্দের ক্রম ও কোটা ভিত্তিক তালিকা প্রণয়নের পাশাপাশি একটি অপেক্ষমাণ তালিকা প্রণয়ন করা হবে।
মেধাক্রম অনুযায়ী ভর্তিকৃত প্রার্থী পছন্দের ক্রমানুসারে প্রতিষ্ঠান-টেকনোলজি ভিত্তিক মাইগ্রেশনের সুযোগ পাবে।
মেধা তালিকা অনুযায়ী ভর্তির সময়সীমা অতিক্রান্ত হওয়ার পর প্রতিষ্ঠান/টেকনোলজি ভিত্তিক শূন্য আসনে অপেক্ষমান তালিকা হতে মেধা, পছন্দের ক্রম ও কোটার ক্রমানুসারে ভর্তি করা হবে।

শূন্য আসন পূরণঃ
ভর্তিকৃত ছাত্র/ছাত্রীদের মধ্যে কেউ ক্লাস শুরুর ০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে ক্লাসে অনুপস্থিত থাকলে তার ভর্তি বাতিল বলে গণ্য হবে। উক্ত শূণ্য আসনে পরবর্তী ০৭(সাত) কার্যদিবসের মধ্যে নির্বাচিত ও ভর্তিচ্ছুকদের তালিকা হতে মেধার ক্রমানুসারে পূরণ করা হবে।
ভর্তির ক্ষেত্রে ২০% ড্রপ-আউট বিবেচনায় টেকনোলজি ভিত্তিক প্রতি গ্রুপে আসন সংখ্যা ৫০(পঞ্চাশ) নির্ধারণ করা হয়েছে।

ভর্তি সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্যাবলিঃ অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ, ছবি সংযোজন, টেলিটকের মাধ্যমে আবেদন ফি প্রেরণসহ আনুষঙ্গিক কার্যক্রম প্রার্থীকে নিজ দায়িত্বে সম্পন্ন করতে হবে। প্রার্থী এ বিষয়ে কারো সহযোগীতা নিয়ে প্রতারিত হলে কর্তৃপক্ষ এর জন্য দায়ী থাকেবে না। ভর্তিতে মাইগ্রেশন কি? কিভাবে কাজ করে? প্রথমত আপনার লিস্ট অনুযায়ী কলেজ/ডিপার্টমেন্ট চেঞ্জ হবে।আপনি যদি ১০ টা চয়েস দেন আরাপনার যদি ১০ নম্বর টা আসে আর এই মুহুর্তে আপনি মাইগ্রেশন অন রাখেন তাহলে উপরের যেকোন ১ টিতে আপনার চান্স হতে পারে।আর যদি ১ নম্বর এই চান্স হয় তাহলে কোন পরিবর্তন হবে না। আপনি যদি মাইগ্রেশন অন রাখেন তাহলে নিশ্চয়ই আপনার সাজেক্ট চেঞ্জ হবে এবং অন্য কোন পলিটেকনিক এ অন্য কোন সাবজেক্টে চান্স হবে,যতোক্ষন না পর্যন্ত আপনার মাইগ্রেশন অফ করেন, আপনার অন্য কোথাও চান্স হয়েছে কিনা,সেটা জানার জন্য পূর্বের চান্স প্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করতে পারেন। মাইগ্রেশনের কারণে টেকনোলজি পরিবর্তন হয়। আপনি যে টেকনোলজি গুলো চয়েস দিয়েছেন সেই সকল টেকনোলজির যদি আসন খালি থাকে তবেই। এই অটো মাইগ্রেশন, যতদিন সকল টেকনোলজির আসন সংখ্যা শেষ না হয়ে যাবে এবং ভর্তি সময় শেষ না হবে ততোদিন পর্যন্ত থাকবে। মাইগ্রেশন অন থাকার কারণে অনেকেই তাই প্রতাশিত কলেজে ভর্তি হতে পারে না, আবার অনেকেই তার প্রত্যাশিত কলেজটি পেয়ে যায়, তাই খুব অসাবধানে মাইগ্রেশন নিয়ে কাজ করা উVideoচিৎ

Video Tutorial
ডিপ্লোমা তে সাবজেক্ট চয়েজ দিবেন যেভাবে
ডিপ্লোমার মান কিসের সমমান
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর আদি অন্ত

A Content By Md Shouvikur Rahman

Newsletter Updates

Enter your email address below and subscribe to our newsletter

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *