ডিমোটিভেটেড হওয়া যখন আপনার সাফল্যের কারন হয়

আমাদের সকলের জীবনেই এমন সময় আসে যখন হঠাত করে কোন কিছুই ভালো লাগে না,
মন ও বসে না কোন কাজে ইভেন অসহ্য লাগে সব কিছুকেই।
এমন একটা সময় যখন মনে হয় সব ই বৃথা আর নিজেকে মোটিভেট করার মত কোন উপায় নিজের কাছেই থাকে না।
এই সময় টা কঠিন হয় যেকোন মানুষের জন্য ই,হোক তিনি উদ্যোক্তা কিংবা সাধারন কোন মানুষ।
এই সময়ে কাউকে কিছু এক্সপ্লেনেশন করতে ও ইচ্ছা করে না।
প্রিয় অংগনে নিজেকে অচেনা লাগে।নিজের ক্ষতি
জেনেও আমরা সেটা কন্ট্রোল করতে পারি না, কিংবা ইচ্ছা থাকে না কন্ট্রোলের।
আমি এই সময় টাতে যাভাবে নিজেকে মোটিভেট করি সেটা
একটু শেয়ার করি কারন আমার এই অভিজ্ঞতা হয়তো আপনাদের ও কাজে আসতে পারে
 এক প্রকার কথা বলা অফ করি আমি সবার সাথেই
বাট ম্যাসেজ আদান প্রদানের মাধ্যমেই কাষ্টমার হ্যান্ডেল করি ম্যাক্সিমাম।
 একান্তই না হলে হয়তো কল করে কথা বলি।
 গান শুনি অতি মাত্রায় নিজের প্রিয় গান গুলি সেই ৯০ দশকের।
 বেষ্ট বন্ধুদের কল দিয়ে তাদের সাথে সময় কাটায়, কিন্তু সেখানেও এক প্রকার চুপচাপ ই থাকা হয়।
 নতুন ক্লায়েন্ট ডিল করি খুব কম তবে চেষ্টা থাকে যেন কেউ কষ্ট না পায় আমার কথায়।
 আমি দিনে প্রায় ৫/৬ টা ব্লগ আর ৪০ টা কন্টেন্ট লিখি সেটা ও আস্তে আস্তে কমে যায় কখনো কখনো শুন্যের কোঠায় ও চলে যায়।
 এক পর্যায়ে ফেসবুক সহ সকল প্রকার সোশ্যাল মিডিয়া অফ রাখি একটু দূরে থাকার চেষ্টা করি।
 একা সময় কাটায় এবং ফাঁকা জায়গায় যেয়ে সময় নষ্ট করি।
কেন এমন বেগেটিভ কাজ করি?
কারন সর্বদা পজিটিভ করতে করতেই তো একসময় হঠাত ই খারাপ লাগা কাজ করে,
যার কোন কারন নেই বা থাকে না তাই মন কে বোঝায় আমি অনেক নিজের ট্রাক থেকে সরে
এসেছি নিজের একটিভিটি ও অনেক কমিয়েছি যার সাথে আমি অভ্যস্ত নই।এবং মানুষ আমায় এভাবে দেখে অভ্যস্ত ও নয়।
এক কথায় মন কে বোঝায় যে আমি অনেক সময় নষ্ট করেছি তাই আমার আবার নতুন করে শুরু করা উচিত।
আর আমার মন এতে সায় ও দেয় দারুন যে সৌভিক আবার যুদ্ধ শুরু হোক।
তাই ডিমোটিভেট হওয়া ও খারাপ নয় সর্বদা।কিন্তু এটার জন্য যেন সময় বেঁধে দিয়েন না।
যতক্ষন ভালো লাগবে করবেন নিজের অচেনা জগতের কাজ গুলি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *