জানতে হবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে

যেদিন উই এর যশোর মিট আপের নিউজ টা পেলাম

Shirin Sultana

আপুর কাছে সেদিন ই কিন্তু

Zahir Iqbal

ভাই কে বলা ছিলো স্টার্টআপ যশোরের কার্যক্রমে আমার যাবার ব্যাপারে, কিন্তু ব্যাস্ততা আর অফিসের চাপে যেতে পারি নি এজন্য ক্ষমা চাইলাম আবারো সবার সামনেই।

কিন্তু শিরিন আপু বলা মাত্রই তার সামনেই

Rowshan Ika

আপুর পোষ্ট টা দেখে তাকে ম্যাসেজ করি যা সম্পূর্ন আমার স্বভাব বিরুদ্ধ (আমার ১১ বছরের ফেসবুক লাইফে আমি এটা এড়িয়ে যায়)। তারপর ই ম্যাসেজ করে নাম ও মোবাইল নাম্বার দিতে বলা হয়

Mt Rokeya Akhter

আপুকে।

ঐ থেকে শুরু, রেজিষ্ট্রেশন লিংক দেবার পরে সবার আগে রেজিষ্ট্রেশন করেছি যা দেখে আমার অফিসের সবাই বললো স্যার হাতে এত গুলি প্রজেক্ট রেখে আপনার এই মুহুর্ত্বে বাইরে থাকা উচিত না মোটেও।
কারন আমেরিকান প্রজেক্ট টি স্টপ থাকে আপনি ছাড়া।
তাও আমি চুপচাপ সিধান্ত নিয়েছি অনেকটা জ্বোর করেই যে আমি যাবো আর আমার দ্বারা কোন উপকার হলে করবো অবশ্যই।
৮ তারিখ রাতে আমার সাথে দেখা হয় রোকেয়া আপু আর

Sourav Dip

ভাই এর (এই সম্পর্ক এখন ছোট ভাই এর মত হয়ে গেছে)। সেদিন ই সব কিছুর প্ল্যানিং থেকে শুরু করে ডিজাইন,ডেকোরেশন, ভিডিও এডিট, যশোর উপস্থাপন, ডিজিটাল কন্টেন্ট কে বানাতে শুধু নিজেই না আমার পুরো অফিস কে ইনভলভ করেছি। যা করতে যেয়ে আমার হাতে এখন পেন্ডিং হয়েছে অনেক কাজ (ইনশাআল্লাহ দ্রুত শেষ করবো)।

৯ তারিখেই সিধান্ত নিলাম যে যেহেতু আমার প্রতিষ্ঠান ইভেন্টের কাজ করে তাই এখানেও ইভেন্ট ফটোগ্রাফি টা আমি ই করবো।
যার বদৌলতে আপনারা মশোর মিট আপের এই ছবি গুলি দেখছেন সব ই আমার প্রতিষ্ঠানের ক্যামেরায় ওঠানো।
ওর মাঝে সব গুলি দিন ই কাজ চলেছে আমার অফিসে রাত ১টা থেকে ২ টা পর্যন্ত।
এগুলি কেন বলছি জানেন?
কারন এগুলি আমি এই গ্রুপ টার প্রতি কৃতজ্ঞ,এই গ্রুপ থেকেই পেয়েছি অনেক। এই গ্রুপ কে কিছু ফিরিয়ে দেবার আছে আমার।
নাসিমা আক্তার নিশা

আপুকে এয়ারপোর্টে আনতে গেছি আমি, সেখানে নান্নু ভাই আমায় দেখে গাড়ি থামার আগে থেকেই উঠে সালাম বিনিময় করে নেমে এসে আগে জানতে চেয়েছেন স্যার আপনি এখানে?

আমি ছবি ওঠাচ্ছি দেখে নিজেই সেই কাজ টা ও করে দিয়েছেন।আমায় অনুষ্ঠানের দিনে কাজ করতে দেখে নিজে গেষ্টের জায়গা ছেড়ে এসে বারবার কাজ করেছেন।
আসলেই নান্নু ভাই একজন ই হয়, দারুন মনের মানুষ যার সাথে আমার সম্পর্ক এখন ৬ বছরে পৌছে গেছে।
আমার স্পিচে ও আমি বারবার কৃতজ্ঞতার কথা বলেছি,কারন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ না করতে শিখলে জীবনে অনেক সম্পর্কের শিকল টা ছিড়ে যায়।
ও হ্যাঁ এটা ও নোট করি, আমি যা করেছি তার জন্য আমি কোথাও কিন্তু নাম চাই নি ইভেন আশা ও করি না।
কারন,আমি তো উই কে ভালোবেসেই সেখানে গিয়েছি আর নিজ উদ্যোগে কাজ করেছি।কেননা উই যে আমার যশোরে অতিথি হয়ে এসেছে, আপ্যায়নের দায়িত্ব নিতে গেলে কি পদবীর খুব দরকার?
নিশা আপু,ইকা আপু, শিরিন আপু,রোকেয়া আপু সহ সবার পোষ্টে যখন আমার তোলা ছবি দেখছি তখন তো ভালো লাগা কাজ করছে আমার মাঝে অটোমেটিক ভাবেই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *