এই সিরিজের প্রথম পর্বের লিংক আমি লেখার শেষে সংযুক্ত করে দিয়েছি,পড়ে নিতে পারেন।
ব্যবসায়ের জন্য নাম ঠিক করুন
ব্যবসায়ের নাম ঠিক করার জন্য আপনার পণ্য বা সেবার গ্রাহক কারা—এ কথাটি মাথায় রাখুন। অন্য কোম্পানির নাম নকল করে নামকরণ করবেন না। কোম্পানি নিবন্ধন ওয়েবসাইট থেকে নিশ্চিত হোন যে আপনার বাছাই করা নামটি ইতিমধ্যে অন্য কোনো কোম্পানি নিবন্ধন করেছে কি না।
নাম কিভাবে সিলেক্ট করবেন সেই বিষয়ে আমার লেখা পড়তে সার্চ করুন- “কিভাবে সিলেক্ট করবো উদ্যোগের নাম”
কোম্পানির জন্য ডোমেইন নিবন্ধন করুন
ব্যবসায়ের নামের সঙ্গে মিল রেখে একটি ডোমেইন নাম নিবন্ধন করুন। আপনি যদি ফ্রি ডোমেইন নিবন্ধন করেন, তবে এমনটি মনে হতে পারে যে হয়তো আপনার ব্যবসাটি সত্যিকারে ব্যবসা নয় অথবা আপনি দীর্ঘ মেয়াদে ব্যবসা করতে চান না। এ ছাড়া ফ্রি ডোমেইন সাইটগুলো মানুষের কাছে অতটা বিশ্বাসযোগ্য নয়।
কোম্পানি গঠন করুন
দেশের প্রচলিত আইনে কোম্পানি গঠন করুন। আপনার কোম্পানির গঠন কী হবে, তা পরামর্শকের সঙ্গে আলোচনা করুন। আইনবিষয়ক দিকগুলো একজন কোম্পানিবিষয়ক অভিজ্ঞ আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করে নিতে পারেন, যা আপনাকে ভবিষ্যতে বিপদ থেকে নিরাপদ রাখবে।
টিন-এর জন্য আবেদন করুন
ট্যাক্স পরিচয় নম্বর বা কর্মচারীদের পরিচয় নম্বরের জন্য আবেদন করুন। দেখে নিন দেশের প্রচলিত আইনে কোনটি প্রযোজ্য। এটা আপনার কোম্পানি নিবন্ধনের জন্য প্রয়োজন হবে। এ ছাড়া বছর শেষে যখন ট্যাক্স রিটার্ন দাখিল করবেন, তখন প্রয়োজন হবে।
যাচাই করে দেখুন আপনার কী কী লাইসেন্স প্রয়োজন
ব্যবসাসংক্রান্ত যেসব সনদ প্রয়োজন, সেগুলোর জন্য আবেদন করুন। যেমন লোকাল বিজনেস সনদ প্রয়োজন হতে পারে, আমদানি বা রপ্তানি সনদ, ভেন্ডর সনদ প্রয়োজন হতে পারে। আপনার ব্যবসার ধরন ও স্থান ভেদে কী কী সনদ প্রয়োজন, তা জেনে আবেদন করুন।
আমার এই কন্টেন্ট গুলি লেখা হয়েছে- শুরু থেকে যারা বিজনেসকে ক্যারিয়ার হিসাবে নিতে চাইছেন তাদের জন্য।