আমরা প্রতিনিয়তই এমন কিছু পরিস্থিতির স্বীকার হচ্ছি যেখানে এই শব্দগুলির নিরব আগমন ঘটে যাচ্ছে।সকলেই কম বেশি এই দলে আছেন,হয় সমালোচনা করে কিংবা সমালোচনার স্বীকার হয়ে।
ভীষনভাবে খেলা পাগল হওয়ার কারনে আনার সমালোচনার তালিকায় তারাই মুলত আসে,আর বাকি যাদের লিষ্ট আসে সেই তালিকায় আমার নাম সবার আগে।কেননা আমি নিজেই আমার সমালোচক।
কিছু মানুষ কাজ করে যাবে আর কিছু মানুষ সেটা দেখে নিজেদের অবস্থান জানান দেবার নেশায় সমালোচনা নিয়ে ব্যাস্ত থাকবে।এই নিয়ম অন্তত বাংলাদেশে চলমান।
এজন্য সমালোচিত হবার ভয়ে কাজ থেকে বের হলেও চলবেনা আবার থেমে গেলেও চলবেনা।কারন সমালোচনার স্বীকার হতেও যোগ্যতা লাগে।যাকে তাকে নিয়ে তো সমালোচনা হয়না।
এমন কিছু মানুষ আছে যারা আপনাকে এসে বলবে- ওমুক তোমায় নিয়ে এটা বলছিলো,এদের থেকে দূরে থাকুন।কেননা- যে আপনার সামনে অন্যের দুর্নাম করে,সে অন্যের সামনে আপনার দুর্নামটাও করবে।
দিনের শেষে নিজেকে নিয়ে ভালো থাকতে পারাটাই বড় ব্যাপার।
যাদের করার মত কাজ ও যোগ্যতা নেই,সমালোচনা তারাই করে।
মোঃ সৌভিকুর রহমান
শিক্ষক (কম্পিউটার বিভাগ)
যশোর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
আমার কাজ- লোগো ডিজাইন,ব্যানার ডিজাইন,বিজনেস কার্ড ডিজাইন,ফেসবুক পেজ ডেকোরেশন,ই-কমার্স ওয়েবসাইট ডিজাইন,পেজ প্রমোট ও বুষ্টিং,কন্টেন্ট রাইটিং,ভিডিও এডিটিং ও সফটওয়্যার ডেভলপমেন্ট নিয়ে।