জীবনে প্রথম যেদিন শুনেছিলাম আমায় আমার নাম লিখতে হবে বানান করে। সেদিন বড্ড কষ্টই পেয়েছিলাম।
কারন আমার হাতের লেখা সব অক্ষর ভালো হলেও সৌভিকের “ভ” অক্ষরটা ভালো হয়না বলেই মনে হয়।
মনে মনে বলতাম- কেন যে স্কুলে আর বাড়িতে এত লেখালিখি করতে হয়।কে জানে। এই লেখার ঝামেলায় পড়ে বারবার নিজের নাম লিখতে হচ্ছে।
যেদিন চাকুরীতে যোগদান করলাম সেদিন থেকেই দেখি সব কাজে স্বাক্ষর লাগছে।আস্তে আস্তে দেখি আমার স্বাক্ষরে অনেকের ক্যারিয়ার সেট হচ্ছে।
এসব আসলে দেখতে দেখতেই যেন পরিবর্তন হতে লাগলো।
একটা স্বাক্ষরের জন্য অনেকের অনেক সময় অপেক্ষা করতে হয়তো হয়েছে আমার অজান্তেই। আমার জানাশোনা অবস্থায় আমি কখনোই কাউকে এটার জন্য অপেক্ষা করিনি।
এবারের (২০২২) বই মেলাতে,আমার বই আসার পরে দেখলাম সেই স্বাক্ষর হয়ে গেলো “অটোগ্রাফ“।
যা নেবার জন্য দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এসেছিলো এখনো রকমারী আর জ্ঞানকোষ প্রকাশনী বলে-” স্যার, বই তো শেষ,আবার একটু অটোগ্রাফ দিতে হবে।”
এইজন্যই আমি সবাইকে সহজ করে দিয়েছি। অনলাইন অর্ডারেও পাবেন আমার স্বাক্ষর কিংবা অটোগ্রাফ।
আগামী ৫০০ পিস অর্ডারে স্বাক্ষর পাবেন, আর আমি ঢাকা গেলে তো সামনে থেকেই নিতে পারবেন।
আর বলতে চাই- আমি আগেও যা ছিলাম সেটাই আছি। অটোগ্রাফ দেবার মত এমন বড় কেউ হয়নি।
মোঃ সৌভিকুর রহমান
শিক্ষক (কম্পিউটার বিভাগ)
যশোর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
আমার কাজ- লোগো ডিজাইন,ব্যানার ডিজাইন,বিজনেস কার্ড ডিজাইন,ফেসবুক পেজ ডেকোরেশন,ই-কমার্স ওয়েবসাইট ডিজাইন,পেজ প্রমোট ও বুষ্টিং,কন্টেন্ট রাইটিং,ভিডিও এডিটিং ও সফটওয়্যার ডেভলপমেন্ট নিয়ে।