-
ডেটা ট্রান্সফার রেট কমে যায় যখন ব্যবহারকারী বা ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত কম্পিউটারের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।
-
ওয়াইফাই রাউটারে আমাদের নেটওয়ার্কের পাসওয়ার্ড সুরক্ষিত করতে বিভিন্ন এনক্রিপশন পদ্ধতি রয়েছে। আপনার ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
-
ওয়াইফাই অ্যাক্সেস প্রায় ৩০ থেকে ১০০ মিটার পর্যন্ত (যেমন ১০০ থেকে ৩০০ ফুট) সীমাবদ্ধ।
-
অনেক রাউটার সর্বাধিক ৩০ ডিভাইসকে সংযুক্ত করার অনুমতি দেয়। আপনি আরও ডিভাইস যুক্ত করার সাথে সাথে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের ব্যান্ডউইদথ দুর্বল হয়ে যায়।
-
ওয়াইফাই এর কারণে মানুষের স্বাস্থ্য ক্ষতিও হতে পারে; যেমন: ক্যান্সার, অনিদ্রা, অ্যাপোপটোসিস এবং গর্ভবতী মহিলাদের ওয়াইফাই রেডিয়েশনের বাইরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়।
-
সঠিকভাবে সুরক্ষিত না করা হলে লোকেরা ব্যক্তিগত নেটওয়ার্ক অ্যাক্সেস করতে পারে এবং তথ্য চুরি করতে এবং এমনকি খারাপ উদ্দেশ্যে আপনার নেটওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারে।
Wi-Fi এর অনেক সুবিধা এবং অসুবিধা দুটিই রয়েছে। তবে এর অনেক সুবিধা থাকার কারনে, এই প্রযুক্তিটি বর্তমানে আরও জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। সময়ের সাথে সাথে Wi-Fi এর ব্যবহার কারীর সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছ এবং অদূর ভবিষ্যৎ এ Wi-Fi এর ব্যবহার আরো ব্যাপক হরে বাড়বে বলে অনুমান করা যায়।