কাস্টমার বনাম ডিজিটাল মার্কেটার

কাস্টমার বনাম ডিজিটাল মার্কেটার (বুঝতে পারলে এই গেম, পেয়ে যাবেন ফেইম)
প্রথমেই মনে রাখা উচিত- সেলস এবং মার্কেটিং দুটি ভিন্ন জিনিস।এটা নিয়ে যেহেতু আমি আগেও অনেক লিখেছি, তাই এই কন্টেন্টে সেদিকে আর গেলাম না।
একজন মার্কেটার বা ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজিস্ট কে আপনি যদি সেলসম্যান বানিয়ে ফেলেন তাহলেই তো সমস্যা।মার্কেটার আপনার প্রোডাক্ট বা বিজনেসকে সঠিকভাবে মার্কেটিং করবে, ব্রান্ড পজিশন তৈরি করবে।
আসলে ডিজিটাল মার্কেটিং কীভাবে কাজ করে তার একটি ছোট্ট উদাহরণ নিচের ছবিতে দিয়ে দিচ্ছি,শেয়ার করে রাখবেন।
যখন কাস্টমারকে ব্রান্ড ডেভেলপ করার কথা বলি, তখন তারা বলেন, “ভাই ১০ ডলারে লক্ষ টাকার সেল লাগবে” না ঠিক এমন না, তবে প্রশ্নগুলি এমনই। কিন্তু সেলস আসার পূর্বে যেসব বেশ কিছু স্টেপ সম্পন্ন করতে হয় সেগুলো করতে মোটেও রাজি না।
এদিকে কিছু তাবিজ বিক্রেতা সব জায়গাতেই নিজেদের তাবিজের এত পাওয়ার দেখিয়েছেন যে,সবাই চলে যাচ্ছে ইনবক্সে আর সেখানেই তাদেরকে মুরগীর মত ফ্রাই বানিয়ে খেয়ে দিচ্ছে।
দিনশেষে হতাশায় নিমজ্জিত থাকে উদ্যোক্তারা, গণহারে পোস্ট করে, “আমার সেল নাই, সেল নাই,বুষ্টের ভালো রেসপন্স নাই,এসব করে কাজ হয়না” ইত্যাদি।
আপনার প্রোডাক্ট বা বিজনসকে মার্কেটিং করা আগে অবশ্যই করণীয় কাজগুলি-
বিজনেস পেজ বা ওয়েবসাইট (সম্ভব হলে সবটা,নইলে ফেসবুক পেজ) অবশ্যই ডেভেলপ থাকতে হবে
ভিজুয়াল প্রেজেন্টেশন বেশ চমৎকার হতে হবে
কন্টেন্ট ঠিক হতে হবে
৮০/২০ রুলস ফলো করতে পারেন
মার্কেটিং এর ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হবে
সময়োপযোগী হ্যান্ডসাম বাজেট থাকতে হবে
কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট ঠিক থাকতে হবে
রেসপন্সিভ বা কাস্টমার ফ্রেন্ডলি পরিবেশ তৈরি করতে হবে
ফেসবুকে পলিসি অনুযায়ী এডস রান করতে হবে
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে ধৈর্য্য থাকতে হবে।
মেন্টরকে মান্য করতে হবে এবং নির্দেশনা শুনতে হবে।

Newsletter Updates

Enter your email address below and subscribe to our newsletter

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *