কাস্টোমারের চাহিদা বুঝে চলার চেষ্টা করতে হবে

বিজনেস জগতে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে গেলে নিজেদের কে অন্যের চেয়ে এক্সক্লুসিভ ভাবে উপস্থাপনের কোন বিকল্প নেই। কারন কি বলুন তো?
আমরা সবাই ই কিন্তু নিজের পন্য বা সেবা বিক্রি করতেই এসেছি তাইনা? তাহলে এতো বিক্রেতার মাঝে নিজেকে নিশ্চয়ই আলাদা ভাবে তুলে ধরতে হবে।
রাইট?
কিন্তু সেটা কিভাবে?
উত্তর হচ্ছে – আপনার কাস্টমার সার্ভিসের মাধ্যমে। চলুন জেনেনিই সেগুলা কি কি হতে পারে:
শব্দ ভান্ডার: কাস্টমারের সাথে আপনার শব্দ ভান্ডার হতে হবে এমন যাতে, আপনার সাথে কথা বলে সে যেনো আপনার বলা কথা বুঝতে পারে। পরবর্তীতে আপনার কাছে বার বার Service নিতে ইচ্ছা পোষন করেন।
লিসেনিং(শোনা): আমরা অনেকেই উত্তর দেওয়ার জন্য শুনি। কিন্তু আসলে আমাদের উচিত বোঝার জন্য শোনা এরপর উত্তর দেওয়া। একজন সফল উদ্দ্যোক্তার
লিসেনিং স্কিল থাকাটা খুবই জরুরি। কাস্টমার আসলে কি বলতে চাইছে বা কি জানতে চাইছে সেই মোতাবেক উত্তর দেওয়
হাসি: আপনার কথা বা লেখার ধরন এমন হবে যেন মনে হয় আপনি বেশ হাসি খুশি আছেন। এতে করে আপনার কাস্টমার ককমিউনিকেট করতে ইজি ফিল করবে+একটা পজিটিভ ইম্প্রেশন ক্রিয়েট হবে
নমনীয়তা/বিনয়ী: আপনাকে সব সময় কাস্টমারের কাছে বিনয়ী হতে হবে। সে রেগে গেলেও বা আপনাকে রাগিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেও তাতে ভারসাম্য হারিয়ে ফেলা যাবেনা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *