প্রতিযোগিতামূলক বাজারে যে কোন ব্যবসার প্রসার ও সুনামের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর একটি হলো কাস্টমার এর সন্তুষ্টি।
কাস্টমারের আস্থা অর্জন করাই হলো ব্যবসার মূল মাধ্যম।
★প্রথমত পরিচিত গড়ে তুলতে হবে।
★ধৈর্য্য নিয়ে কাস্টমার কে সেবা দেবার মানসিকতা থাকতে হবে।
★মানসিক চাপ সামলানোর ক্ষমতা থাকতে হবে।
★একজন ক্রেতা তখনি অনুগত বা লওইয়াল থাকবে বা বারবার ফিরে আসবে, যদি পন্য কেনার আগে এবং পরে তিনি ভালো ব্যবহার পান।পন্যের গুণগত মান নিশ্চিত করা কাস্টমারের সন্তুষ্টি অর্জনের যথেষ্ট নয়।
কাস্টমার রিলেশনশিপ হচ্ছে, দীর্ঘমেয়াদে কাস্টমারের সাথে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত করা এবং গ্রাহকের সর্বোচ্চ সন্তুষ্টি নিশ্চিত করা।এতে বর্তমান গ্রাহকেরা বারবার কিনবে-এটাকে ‘রিপিট পারচেজ ‘ বলে….
★মাঝে মাঝে কাস্টমার এর খোঁজ খবরও নিতে হয়।
★কাস্টমার ইজ অলয়েজ রাইট। কাস্টমারের সাথে কখনও তর্কে যাবেন না কোন বিষয়ে। পারলে তাকে পজিটিভলি উত্তর দিবেন নাহয় চুপ থাকবেন। সে কোন কিছু নিয়ে কমপ্লেইন করলে তা সমাধানের চেষ্টা করবেন। মনে রাখবেন, কাস্টমার খুশি তো আপনি খুশি
★ফার্স্ট প্রায়োরিটিঃ কাস্টমার কে সব সময় বুঝতে দিতে হবে সেই আমাদের কাছে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ। এই মনে করেন, ক্রাশ প্রথম বার নক দিলে যেমন আর্জেন্সি কাজ করে মনের মধ্যে তেমন কাজ করতে হবে আর কি ?
★কাস্টমার যা জানতে চাচ্ছে স্পেসিফিক উত্তর দিবেন। বেশি ঘুরিয়ে পেচিয়ে গল্প আকারে বলতে গেলে সেটা বিরক্তির কারনও বটে। এতে করে কাস্টমার আগ্রহ হারিয়ে ফেলে।