১০ মিনিট রাইটিং স্কিল পোষ্ট – ৬৭

তাপস নিশ্বাস বায়ে মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে,
বতসরের আবর্জনা দূর হয়ে যাক।
এই পোষ্ট টি স্যার লিখেছেন ১লা বৈশাখ এর দিনে।
আর স্যার এর লেখা পড়ে যা বুঝেছি তা হলো আমার মত ই আরো একজন অসামাজিক (অনেকের চোখেই) মানুষ স্যার।
আমি ঈদ থেকেই শুরু করি
রোযার ঈদে আমার কাজ আগের দিনে সর্বোচ্চ বন্ধুদের সাথে রাতে ১২/১ টা পর্যন্ত আড্ডা দেয়া আর বাড়ি ফিরে আসা।
পিকনিক টা পরিবার হবার পর থেকে আর বাইরে করা হয়ে ওঠে না।
আর ঈদের দিনে নামায পড়ে এসে সকালের খাবার টা খেয়ে টিভিতে খেলা থাকলে দেখি না হলে মোবাইল বা ল্যাপটপ নিয়ে বসি।কারন বাড়িতে তো তিনি রান্না নিয়েই ব্যাস্ত।
একটু ঘুম দিই আর বিকালে ছেলে ও ছেলের মা কে নিয়ে আত্নীয় স্বজন দের সাথে দেখা করতে ই যায়।
আর কোরবানি এর ঈদে তো সারা দিন কোরবানির আনন্দেই আমার কেটে যায়।
রাতে কোরবানির গোশ দিয়ে খেয়েই পরিবারের সাথেই কাটায়।
তারমানে একেবারেই আমি সমাজ বিমুখ টাইপ।
আর সেই আমার কাছে ১লা বৈশাখ মানেই হলো একড়া পরিপূর্ণ দিন কাজ করার সুযোগ।
এ নিয়ে বাড়ি ওয়ালি ও ছেলেকে বলে যে তোমার বাবা হলো ঘরকুনো আর কাজ ছাড়া দুনিয়াতে কিছু না বোঝা পাবলিক।
অনেকেই বলে কাজ ই কি জীবন?
আমার কাছে উত্তর কাজ ই জীবন তবে সেটাকে একটা টার্গেট ব্যাসিসে করি আমি।
কাজের সময় পরিপূর্ন ভাবে আমি কাজের ই মানুষ তাই বলে বন্ধু বান্ধব বা সমাজ যে আমার নেই তা কিন্তু নয় বরং এই সার্কেল টা আমার অনেকের কল্পনার চেয়ে ও বেশি
আমি নির্মম সত্য টা মানি আর তা হলো আমার স্থান আমাকেই তৈরি করতে হবে।

Newsletter Updates

Enter your email address below and subscribe to our newsletter

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *