আপুর একটা ফোন কল এলো সকালেই,জানতে চাইলেন- ভাইয়া, আমিতো আমার নামে পেজ খুলেছি।আমার নাম কি ব্রান্ড করা সম্ভব? আসলে এই ব্রান্ডিং নিয়ে আমার অনেক প্রশ্ন আছে, সরি আমার একার না।এখানে অনেকের আছে।
সবার প্রশ্ন- আসলে এই ব্রান্ডিং নিয়ে এত কথা শুনছি, ব্রান্ডিং আসলে কি?
আলোচনার বিষয়বস্তু- ব্রান্ডিং কি?
ব্র্যান্ডিং মুলত একটি মার্কেটিং প্র্যাকটিস। এই ব্রান্ডিং এর মাধ্যমে, কোন পন্য বা সেবা প্রদানকারি প্রতিষ্ঠান তাদের নাম, লোগো,প্রাইস ট্যাগ,নোট প্যাড,লেটারহেড, ক্যাশমেমো ইত্যাদির মাধ্যমে তাদের গ্রাহকের নিকট কোম্পানিকে তুলে ধরে।
“এটি মূলত বাজারে আপনার প্রোডাক্ট বা প্রতিষ্ঠানের জন্য নিজস্ব জায়গা তৈরি করে। এ প্রক্রিয়াকেই ব্র্যান্ডিং বলা হয়ে থাকে।”
তাহলে কি ব্রান্ডিং মানে শুধু লোগো নয়?
ব্র্যান্ডিং মানে শুধু প্রতিষ্ঠান বা প্রোডাক্টের লোগো বা নামকে চেনানো নয়। এটি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া।
ব্র্যান্ডিং এর মাধ্যমে কোম্পানির উদ্দেশ্য আদর্শ্ এবং লক্ষ্য সম্পর্কে সবাই সহজেই অবগত হতে পারে।সোশ্যাল মিডিয়ার উত্তরউত্তর সমৃদ্ধির কারনেই বর্তমানে ব্রান্ডিং এর জন্য সবাই সোস্যাল মিডিয়ার আশ্রয় নিচ্ছে। ব্যাপার টা কি এমন তাহলে?
আপনার ভালো ব্রান্ডিং এর ফলে ক্রেতার সাথে একটা বিশ্বাসের জায়গা তৈরি হচ্ছে। তাছাড়া ব্র্যান্ডিং এর মাধ্যমে মার্কেটে প্রতিদ্বন্দ্বীদের মোকাবেলা করাও সহজ হয়।
সবার থেকে আলাদা, ভিন্ন এবং সবচেয়ে অসাধারণ- এই ধরনের ধারনা থেকেই একটি সফল ব্রান্ডীং এর কার্যক্রম সৃষ্টি করা উচিত। অসাধারাণত্ব অর্জন করাই হচ্ছে একটি সফল ব্রান্ডের মুল লক্ষ্য।
ব্র্যান্ডিং এর বিভিন্ন ক্ষেত্র আছে। যেমন-